Online Earn, Tech Live BD

Wednesday, May 31, 2017

খুব সহজেই খুলে নিন একটি ইউটিউব চ্যানেল। প্রতি মাসে ইনকাম করুন ১-১০০০ ডলার !

বন্ধুরা কেমন আছেন সবাই ? আশা করি সবাই ভাল আছেন ! টেকটিউনস এর সাথে যারা সব সময় আছেন, আমার 

পক্ষ থেকে তাদের শুভেচ্ছা ও আন্তরিক ভালোবাসা রইলো।

আজকে আমি আপনাদের সাথে একটি টিউন শেয়ার করবো কিভাবে একটি ইউটিউব চ্যানেল খুলবেন ? এবং ইউটিউব থেকে প্রতি
মাসে  ১-১০০০ডলার চেয়ে বেশী ইনকাম করবেন। আমরা অনেকেই জানিনা কি করে একটি ইউটিউব চ্যানেল খুলতে হয়,তাই
আমি এই টিউন টি করেছি শুধু মাত্র নতুনদের জন্য । তাহলে দেখা যাক কি করে একটি ইউটিউব চ্যানেল খুলবেন...

যদি আমি ইস্কেনসর্ট দিয়ে আপনাদের দেখাতে যাই আমার অনেক কষ্ট হবে তাই একটু কষ্ট করে হলেও ভিডিওটি দেখবেন।
দয়া করে এই ৮মিনিট ১৩সেকেন্ডয়ের ভিডিওটি দেখবেন আশা করি আপনিও একটি পূর্নাঙ্গ ইউটিউব চ্যানেল খুলতে পারবেন।
অবশ্যই আমার টিউন টি ভালো  হলো  কিনা আমাকে টিউমেন্ট করে  জানাবেন ধন্যবাদ।

আমি আপনাদের জন্য আরো ভালো কিছু টিউন নিয়ে আসবো আজ এখানেই শেষ করলাম আল্লাহ্ হাফেজ।

Tuesday, April 18, 2017

আউটসোর্সিং এর যেকোনো কাজ ফ্রিতে শিখতে এবং অনলাইন আরনিং সম্পর্কে A to Z



আমি আজকে ফ্রিল্যান্সিং এর নাড়ি থেকে নক্ষত্র সবই আলোচনা করবো। ফ্রিল্যান্সিং এ আমরা বাংলাদেশ থেকে কি কি কাজ করলে ভালো হয় এবং কোন কোন কাজ করলে অনেক বেশি ইনকাম করা যাবে, কার জন্য কোন কাজ করলে ভালো হবে সেটা নিয়ে আমি বিস্তারিত আলোচনা করবো। আপনি যদি টিউনটি সম্পূর্ণ পড়েন তাহলে হতে পারে আপনার জন্য সঠিক কাজটির দিক নির্দেশনা এখানে পেয়ে যেতে পারেন।
অনলাইনে বাংলাদেশ থেকে কোন কোন কাজ করলে আপনি একটি ভালো ক্যারিয়ার গড়তে পারবেন এবং অনেক ভালো ইনকাম ও করতে পারবেন তার একটা লিস্ট আমি নিচে দিচ্ছিঃ
  • ১। ওয়েব ডিজাইন & ডেভলপিং
  • ২। গ্রাফিক্স ডিজাইন
  • ৩। ইউটিউব
  • ৪। অনলাইন মার্কেটিং
  • ৫। ব্লগিং
যদিও অনলাইনে প্রায় ৫০০ এর বেশি টাইপের কাজ আছে কিন্তু আমি সবসময় সবাইকে এই ৫ টাইপের কাজ করার জন্য সাজেস্ট করি। কারণ অন্য কাজ গুলা করা মানে টাইম নষ্ট। সাধারণত সবাইকে বলতে শোনা যায় যে, “কোন কাজ টি করলে আমার জন্য ভালো হবে, কিভাবে কোথা থেকে শিখবো, কোথা থেকে কাজ পাবো,” এই টাইপের অনেক প্রশ্ন সব সময় শুনতে হয়। আজ আমি এই টিউনে সব প্রশ্নের উত্তর দেয়ার চেষ্টা করবো। ধারাবাহিক ভাবে প্রতিটি কাজ নিয়ে নিচে আলোচনা করলামঃ

১। ওয়েব ডিজাইন & ডেভলপিংঃ

ফ্রিল্যান্সিং এ ওয়েব ডিজাইন টার স্থান টা সবার উপরেই রাখতে হবে। কারণ প্রথম থেকে এখন পর্যন্ত এটার চাহিদা অনেক বেশি। কাজ ভালো পারলে অনেক টাকা ইনকাম করা যায়। অনেক ডেভেলপার আছে যারা প্রতি সপ্তাহে ১/২ টি কাজ করে ৫০০-৭০০ ডলারের বেশি ইনকাম করে। আর একটা বড় সুবিধা হল ওয়েব ডেভেলপার রা ফ্রিল্যান্সিং না করেও যেকোনো আইটি ফার্ম এ কোনো সার্টিফিকেট ছাড়ায় ৪০-৫০ হাজার টাকা বেতনের জব করতে পারে। আপনার কাজ হলো শুধু কাজ টি ভালো ভাবে শেখা।

শিখবেন কোথা থেকেঃ

  • udemy (free course)
  • Learncode.academy (YouTube channel)
  • Stackoverflow (ask here any question)

কাজ পাবেন কোথায়ঃ

  • upwork
  • freelancer
  • fiverr
  • any IT firm in Bangladesh

২। গ্রাফিক্স ডিজাইনঃ

এবার আসি গ্রাফিক্স ডিজাইন নিয়ে। এটা একটি ক্রিয়েটিভ কাজ। সবাই করতে পারেনা। তবে যারা করতে পারে তারা প্রতিমাসে হিউজ ইনকাম করে। যদিও গ্রাফিক্স ডিজাইনের কোর্স গুলার রেট টা অনেক বেশি, তবে সমস্যা নেই। আমি নিচে কিছু ফ্রি রিসোর্স দিচ্ছি। সেখান থেকে ফ্রি শিখতে পারবেন। বর্তমানে গ্রাফিক্স ডিজাইন এর চাহিদা টা ওয়েব ডিজাইনের থেকেও বেশি। অনেক টাইপের গ্রাফিক্স এর কাজ আছে। যেমন, ব্যানার ডিজাইন, ৩ডি, গেম, লোগো ডিজাইন, এরকম হাজারও গ্রাফিক্স ডিজাইন এর কাজ আছে যেগুলার ভ্যালু অনেক বেশি। গ্রাফিক্স ডিজাইন এর বাজার সম্পরকে আমার ধারনা একটু কম। কিন্তু যত টুকু জানি সেটা নিচে দিয়ে দিলাম।

শিখবেন কোথা থেকেঃ

  • Alison (free course)
  • GFX (Youtube channel)
  • Atique Ullah (Bangla youtube channel)

কাজ পাবেন কোথায়ঃ

  • upwork
  • freelancer
  • fiverr
  • Graphicriver
  • 99designs
  • DesignCrowd
  • Designhill

৩। ইউটিউব:

ইউটিউব নিয়ে আমার মনে হয় নতুন করে কিছু বলার নেই। সবাই এটা নিয়ে কম বেশি জানে। আপনাকে শুধু জানতে হবে যে, কিভাবে খুব ভালো মানের ভিডিও ক্রিয়েট করতে হবে এবং ভিডিও র ভিউ কিভাবে বাড়াতে হবে। টুকটাক ভিডিও এডিটিং জানলে এবং টুকটাক সোশ্যাল মার্কেটিং জানলে ইউটিউবে খুব সহজেই প্রচুর ইনকাম করা যায়। বলা যায়, অনলাইনে কম পরিশ্রমে আনলিমিটেড ইনকাম করা যায় একমাত্র ইউটিউব থেকে। ইউটিউব সম্পর্কে টুকিটাকি সব কিছু জানতে হিন্দি ইউটিউব চ্যানেলঃ My Smart Support ফলো করতে পারেন। আমি মুলত এই চ্যানেল থেকে অনেক কিছুই শিখেছি। এবং যারা কম সময় খরচ করে অনেক বেশি ইনকাম করতে চান তাদেরকে আমি সব সময় ইউটিউবে কাজ করতে সাজেস্ট করে থাকি।

৪। অনলাইন মার্কেটিংঃ

অনলাইন মার্কেটিং এর সংজ্ঞা টা অনেক বড়। আসলে অনলাইন আরনিং এর প্রায় সব কাজই অনলাইন মার্কেটিং এর সাথে রিলেটেড। তবে সাধারণত অনলাইন মার্কেটিং বলতে আমরা যে বিষয় গুলা জানি তা হলোঃ অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং, সিপিএ মার্কেটিং, সোশ্যাল মার্কেটিং সহ আরো অনেক টাইপের মার্কেটিং। অনলাইন মার্কেটিং ২ ভাবে করা যায়ঃ ফ্রি মেথড এবং পেইড মেথড। যাদের অনেক টাকা আছে এবং অনলাইনে বিজনেস করতে চান তারা পেইড মেথডে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করতে পারেন। অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং পেইড মেথডে করলে কোনও কিছু শেখার দরকার হয়না এবং প্রচুর লাভ আসে। কিন্তু ফ্রি মেথডে কাজ করলে একটু বেশি পরিশ্রম করতে হয় এবং অনেক কিছু শিখতে হয়। যারা ফ্রি মেথডে কাজ করতে চান তাদের জন্য সব থেকে ভাল রিসোর্স হলঃ Web Trainings Academy (Youtube channel)।

৫। ব্লগিংঃ

ব্লগিং টা খুবই সাধারন একটা ব্যাপার। প্রথমে একটা ডোমেইন কিনতে হবে, এরপর সাইটে ইউনিক লেখালেখি করতে হবে, অ্যাড প্রোগ্রাম থেকে অ্যাড লিঙ্ক নিয়ে এসে সাইটে বসাতে হবে, তারপর নিজের সাইট টাকে মার্কেটিং করতে হবে। সাইটে যত ভিজিটর আসবে অ্যাড প্রোগ্রাম থেকে তত ইনকাম আসবে। ব্লগিং করার প্রসেস টা সহজ কিন্তু কাজ করা কঠিন। এখানে কোনও টেকনিক্যাল ব্যাপার নেই কিন্তু অনেক পরিশ্রম করতে হয়। ইউনিক আর্টিকেল লেখা টা যেমন কঠিন তেমন সাইটে প্রতিদিন ভিজিটর আনাটা আরো কঠিন কাজ। এই দুইটা কাজ যদি আপনি করতে পারেন তাহলে প্রতিমাসে প্রচুর ইনকাম করতে পারবেন।

Saturday, April 15, 2017

আসুন, মাত্র ২ থেকে ৬ ঘণ্টায় নেই অ্যাডসেন্স

http://techearnbd.blogspot.com/

বাংলাদেশে আবার ব্যাংক এর মাধ্যমে টাকা দেওয়া শুরু করবে!!! সত্যি নাকি? কেউ কি কিছু জানেন?

আমার এই অ্যাডসেন্স পাওয়ার বেবস্থা অনেকেই হয়ত জানেন!! আবার অনেকে জানেন না।আপনারা অনেকেই আবার ১০০০/২০০০ টাকা দিয়ে অ্যাডসেন্স কেনেন।  যারা জানেন না, তাদের জন্য আমার এই পোস্ট।

যা যা লাগবেঃ

  1. একটা জি-মেইল আকাউণ্ট।

  2. বাংলাদেশি মোবাইল নাম্বার(গুগল ভেফিফিকেসন এর জন্য)

  3. প্রথমে  ইউটিউবে একটি চ্যানেল খুলুন।

  4. আপনার লোকেশন ইউনাইটেড স্টেট দিন।

  5. আপনার অ্যাকাউন্ট ভিডিও মোনাটাইজেশন করুন।

  6. যে কোন একটি ইউনিক ভিডিও আপলোড করুন।আপনার নিজের ভিডিও।

  7. মোনাটাইজেশন ট্যাবে যেয়ে অ্যাডসেন্সের পাবার জন্য আবেদন করুন।

  8. অ্যাডসেন্সে আপনার মূল ঠিকানা (বাসা নাম্বার, রাস্তা, থানা, সহর) সঠিক ভাবে দিন এবং অবশ্যই আপনার দেশ সঠিকভাবে দিন।

  9. একটা জিনিস অবশ্যই লক্ষ্য রাখবেন আপনার এই জিমেইল অ্যাকাউন্টটি যেন এর আগে অ্যাডসেন্সের জন্য ডিসঅ্যাপ্রুভ না হয়ে থাকে।( এ জন্য নতুন জি- মেইল ব্যবহার করুন)।

  10. এইখানে অ্যাডসেন্স আপ্রুভ হলে আপনি টা আপনার ব্লগ/সাইট এ ব্যবহার করতে পারবেন।

  • এবার ২ ঘন্টা অপেক্ষা করুন। ২ ঘন্টা পর আপনার ইনবক্স চেক করে দেখুন। কি মেইল এসেছে? কি অ্যাপ্রুভড? যদি অ্যাপ্রুভড হয় তবে কি করবেন? মিষ্টি খাওয়াবেন? সেটা যেহেতু খেতে পারছি না তাই আপাতত কমেন্ট করে জানালেই খুশি হবো।

     

Sunday, August 21, 2016

ফেসবুকে যে কাজগুলো কখনোই করবেন না


সাইবার ক্রাইমের ফাঁদ পাতা রয়েছে ফেসবুকে। ঘন ঘন স্ট্যাটাস দেওয়া, অপরিচিত কারো ফ্রেন্ড রিকোয়েস্ট গ্রহণ করার সময় আপনি নিজের অজান্তেই ফেক অ্যাকাউন্ট, হ্যাকিংয়ের ফাঁদে পড়ে যেতে পারেন। 
এই সকল বিপদ থেকে নিজেকে সুরক্ষিত রাখতে হলে এই ৬টা জিনিস  ভুলেও কখনও ফেসবুকে করবেন না। যেমনঃ
১) ভুলেও ফেসবুকে বাড়ির ঠিকানা দেবেন না।
২) নিজের পাসওয়ার্ড আপনার ঘনিষ্ঠ কোনও বন্ধুকেও বলবেন না।
৩) ব্যক্তিগত মেসেজ বা চ্যাটেও এড়িয়ে চলুন ব্যক্তিগত কথা।
৪) ভূলভাল ছবি, ব্যক্তিগত ছবি, ঘনিষ্ঠ ছবি ফেসবুকে শেয়ার করবেন না। কাউকে চ্যাটেও পাঠাবেন না। ছবি বিকৃত করে ঘটতে পারে মারাত্মক ঘটনা।
৫) আপনি এই মুহূর্তে কোথায় আছেন, কার সঙ্গে আপনার সম্পর্ক রয়েছে তাঁর নাম, রিলেশনশিপ স্ট্যাটাস ফেসবুকে দেবেন না।
৬)  জন্মদিনের তারিখ দেবেন না ফেসবুকে।

Saturday, August 20, 2016

ফেসবুক পেজ থাকার ১০টি সুবিধা যেনে নিন......।

অনেকেই এখন দুটি ফেসবুক অ্যাকাউন্ট ব্যবহার করে থাকেন। একটা ব্যক্তিগত কাজে, অর্থাৎ পরিবার, আত্মীয়স্বজন ও বন্ধু-বান্ধবের জন্য। আরেকটি শুধু কাজের জন্য। অর্থাৎ সহকর্মীদের সঙ্গে যোগাযোগ রক্ষার জন্য।
তবে অনেকেরই বন্ধুসংখ্যা এত বেশি যে অ্যাকাউন্টের মাধ্যমে কাজ হচ্ছে না। সে কারণেই দরকার পড়ে ফেসবুক পেজের। বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের যেমন ফেসবুক পেজ আছে, তেমনি অনেক ব্যক্তিও ফেসবুকে পেজ খুলছেন এবং পেজের মাধ্যমে যোগাযোগ রাখছেন বা আপডেট দিচ্ছেন।
তারকাদের ক্ষেত্রেই ফেসবুক পেজ ব্যবহারের নজির বেশি দেখা যায়। প্রতিনিয়ত নিজের কাজের আপডেট দেওয়া, কোথাও গেলে সেই ছবিগুলো পোস্ট করা বা সচেতনতা বৃদ্ধির কাজেও ব্যবহার করা হয় ফেসবুক পেজকে।
আর এখন ব্যবসার কাজে ফেসবুক পেজ ছাড়া গতি নেই। কারণ, যেকোনো ধরনের ব্যবসাই হোক, মানুষের কাছে দ্রুত পৌঁছানোর জন্য সবচেয়ে কার্যকর মাধ্যম ফেসবুক।
সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যমবিষয়ক ওয়েবসাইট কনভার্ট উইথ কনটেন্ট জানিয়েছে ফেসবুক পেজ থাকার ১০টি সুবিধার কথা।
১. অগণিত বন্ধু রাখা যাবে
ফেসবুক অ্যাকাউন্টে পাঁচ হাজারের বেশি বন্ধু রাখা যায় না। কিন্তু ফেসবুক পেজের ক্ষেত্রে এ রকম কোনো সীমাবদ্ধতা নেই। আর এ সুবিধার কারণেই ফেসবুকে অ্যাকাউন্টের চেয়ে পেজ রাখাই ভালো। যদি আপনি বেশি মানুষের সঙ্গে যোগাযোগ রাখতে চান, তাহলে ফেসবুক পেজের বিকল্প নেই।
২. ব্যক্তিগত জীবনে প্রভাব পড়বে না
যখন আপনি ফেসবুক পেজ খুলবেন, তখন আপনার মাথায় থাকবে এটা সর্বস্তরের মানুষের কাছে পৌঁছানোর জন্য। সে ক্ষেত্রে আপনি নিশ্চয়ই আপনার কাজ নিয়েই বেশি কথা বলবেন এখানে। ফলে আপনার ব্যক্তিগত জীবনে এর কোনো প্রভাব পড়বে না। আপনি আপনার ব্যক্তিগত অ্যাকাউন্টের প্রাইভেসি বাড়িয়ে নিতে পারেন। ফলে সবাই আপনার পোস্ট দেখতে পারবে না। অন্যদিকে আপনার যেসব বিষয় জানানো প্রয়োজন, সেগুলো জানাতে নিজের পেজটি ব্যবহার করুন।
৩. সার্চে সুবিধা পাবেন
ফেসবুকে বা সার্চ ইঞ্জিনে সার্চ দিলে ফেসবুকের পেজগুলোই আগে আসে এবং এগুলো তাড়াতাড়ি খুঁজে পাওয়া যায়। তাই যদি আপনি চান মানুষ আপনাকে বা আপনার প্রতিষ্ঠানকে সহজে খুঁজে পাবে, তাহলে ফেসবুক পেজে অ্যাকটিভ থাকুন।
৪. ট্যাগিং সুবিধা
ব্যক্তিগত অ্যাকাউন্টে শুধু বন্ধুরাই আপনাকে ট্যাগ করতে পারে। কিন্তু ফেসবুকে পেজ থাকলে যে কেউ ট্যাগ করতে পারবে। এতে আপনি বা আপনার প্রতিষ্ঠান অন্যদের কাছে দ্রুত পরিচিতি পাবে। আপনার দেওয়া পোস্টগুলোও শেয়ার হবে দ্রুত।
৫. মনিটরিং সুবিধা
ফেসবুক পেজের মাধ্যমে মনিটরিং করার সুবিধা পাওয়া যায়। কারণ, ফেসবুক পেজে রয়েছে অ্যানালিটিক্স। আপনার পোস্টগুলো কাদের কাছে যাচ্ছে, প্রতিদিন কত মানুষ আপনার পেজে আসছে, সেটা জানতে পারবেন। লাইক আর ডিজলাইক কত, তার সব হিসাবই আপনি পাবেন পেজের অ্যানালিটিক্স থেকে।
৬. নিউজফিড মার্কেটিং
বিভিন্ন পেজের আপডেট ফলোয়ারদের নিউজফিডে দেখা যায়। আর যদি কোনো পোস্ট বুস্ট করা হয়, তাহলে সেটা ফলোয়ারদের বাইরে অন্যদের নিউজফিডেও চলে যায়। এ ক্ষেত্রে পরিচিতি বাড়ে। বিভিন্ন পণ্য বা সেবা সম্পর্কেও মানুষ জানতে পারে।
৭. বিভিন্ন প্রতিযোগিতার আয়োজন
বিজ্ঞাপন হিসেবে অনেক প্রতিষ্ঠানই অনলাইনে নানা রকম প্রতিযোগিতার আয়োজন করে থাকে। অনেক সময় ভোট দেওয়ার ব্যবস্থাও থাকে। এসব প্রতিযোগিতার জন্য সুন্দরভাবে আয়োজনের জন্য পেজগুলোতে নানা রকম সুবিধা রয়েছে, যা ব্যক্তিগত প্রোফাইলের মাধ্যমে পাওয়া সম্ভব নয়।
৮. বিজ্ঞাপন দেওয়ার সুবিধা
ফেসবুকে বিভিন্নভাবে বিজ্ঞাপন দেওয়ার সুযোগ রয়েছে। যদিও এ জন্য অর্থ খরচ করতে হয়। তবে ডিজিটাল প্ল্যাটফর্মে ফেসবুকের বিজ্ঞাপনের কার্যকারিতা প্রমাণিত। রয়েছে বিভিন্ন পোস্ট বুস্ট করার সুবিধা। এতে অনেক মানুষের কাছে পৌঁছে যাবে আপনার পোস্টটি। কিন্তু ব্যক্তিগত প্রোফাইলে ফেসবুকের এই সুবিধা ব্যবহার করার সুযোগ নেই।
৯. অ্যাডমিন রাখার সুবিধা
আপনার প্রোফাইলে প্রবেশ করার ইউজার নেম আর পাসওয়ার্ড একটাই। তাই যদি আপনি অন্য কাউকে আপনার প্রোফাইলে ঢুকতে দিতে চান, তাহলে আপনার পাসওয়ার্ড তাকে দিতে হবে। আর পাসওয়ার্ড পেলে আপনার অ্যাকাউন্টের সবকিছুই তার হাতে চলে যাওয়ার আশঙ্কা থাকে। এ ক্ষেত্রে ফেসবুক পেজে রয়েছে অ্যাডমিন সুবিধা। আপনি পছন্দের কাউকে অ্যাডমিন বানিয়ে দিতে পারেন। তারা আপনার হয়ে বিভিন্ন পোস্ট দিতে পারবে। এতে আপনার গোপনীয়তা বজায় থাকবে, কারণ অ্যাডমিনদের ক্ষমতা সীমিত।
১০. চেকইন সুবিধা
নিজের ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের জন্য ফেসবুক পেজ হচ্ছে প্রচারের সবচেয়ে ভালো উপায়। কারণ, পেজ থাকলে বাকিরা সেখানে চেকইন দিতে পারে বা ট্যাগ করতে পারে। এর ফলে অন্যরাও আপনার পেজ সম্পর্কে জানতে পারে।

ওয়াইফাই এর গতি বাড়িয়ে নিন কিছু উপায়ে

স্পিড যদি মন মতো না পাওয়া যায় তাহলে ওয়াইফাই থেকে লাভ কী? ওয়াইফাইয়ের গতি কমে যাওয়ার পেছনে বিভিন্ন কারণ থাকতে পারে। তবে কিছু পদ্ধতি ব্যবহার করে বাড়িয়ে নিতে পারেন আপনার বাসা বা অফিসের ওয়াইফাইয়ের গতি।
রাউটার রাখার স্থান : ওয়াইফাই ব্যবহার করার জন্য উন্নতমানের রাউটার ব্যবহার করার বিকল্প নেই। তবে রাউটারের সাথে রাউটার রাখার স্থান হতে হবে উপযুক্ত। যতো উঁচুতে রাখা যায় তত রেডিও ওয়েভ পরিধি চারিদিকে ছড়িয়ে পড়ে এবং দ্রুতগতির ইন্টারনেট সেবা পাওয়া যায়।
তরঙ্গ যেন বাধাগ্রস্ত না হয়: রাউটার যেখানে রাখা হয় সেখানের সামনে যদি কোনো ইটের স্তূপ থাকে তাহলে ওয়াইফাই তরঙ্গ বাধাগ্রস্ত হয়। বাড়ির বেজমেন্টে কখনো রাউটার রাখা যাবে না। এতে ওয়াইফাইয়ের গতি কমে যায়।
রাউটারের ক্ষমতার কাছাকাছি ইন্টারনেট ব্যবহার করুন: রাউটারের ওয়াইফাই সেবা দেয়ার নির্দিষ্ট একটি পরিধি থাকে। এছাড়াও রাউটার থেকে যত দূরে যাওয়া হবে তত রাউটারের গতি কমবে। রাউটার থেকে ওয়াইফাই সিগন্যাল ৩৬০ ডিগ্রি পরিধিতে ছড়িয়ে পড়ে। বাড়ির মধ্যস্থলে রাউটার বসালে চারিদিকে ভালো গতি পাওয়া যাবে। এছাড়া রাউটারের গতি বাড়ানোর জন্য এক্সটেন্ডার বা রিপিটার ব্যবহার করা যেতে পারে।
মাইক্রোওয়েভ ওভেন ওয়াইফাইয়ের গতি রোধ করে : ওভেন ওয়াইফাইয়ের গতির ওপর প্রভাব ফেলে। মাইক্রোওয়েভ ওভেন ফ্রিকোয়েন্সি ওয়াইফাই ফ্রিকোয়েন্সিকে অনেক সময় ওভারল্যাপ করে। ফলে রাউটারের গতি কমে যায়। তাই ওভেন থেকে রাউটার দূরে রাখা উত্তম।
দিতে হবে জটিল পাসওয়ার্ড : ওপেন নেটওয়ার্ক ব্যবহার করার ফলে যদি ব্যবহারকারীর সংখ্যা বৃদ্ধি পায় তাহলে রাউটারের গতি কমে যায়। তাই জটিল পাসওয়ার্ড দিয়ে ওয়াইফাই ব্যবহার করতে হবে। তাহলে স্পিড পাওয়া যাবে মন মতো।
বড় ফাইল ডাউনলোডে সতর্কতা : পিসিতে বা ল্যাপটপে বড় ফাইল ডাউনলোডের সময় ওয়াইফাইয়ের গতি কমে যায়। বড় ফাইল ডাউনলোডের সময় অন্যান্য ডিভাইসগুলো গতি পায় না। তাই যখন ব্যবহারকারীর সংখ্যা কম থাকে, তখন বড় ফাইল ডাউনলোড করা উত্তম।
রাউটারের আসে পাশে কমাতে হবে মানুষের উপস্থিতি: মানুষের শরীর রেডিও তরঙ্গের গতি রোধ করে। রাউটারের আসে পাশে বেশি মানুষ থাকলে রাউটারের গতি বাধাগ্রস্ত হয়। তাই রাউটারকে নির্বিঘ্নে ওয়াইফাই সেবা দেয়ার জন্য রাউটারকে ঘিরে মানুষ না থাকাই উত্তম

সহজে অনলাইনে কাজ পাওয়ার কিছু কৌশল

সহজে অনলাইনে কাজ পাওয়ার কিছু কৌশল। ইন্টারনেটে আউটসোর্সিংয়ের কাজ দেওয়া-নেওয়ার ওয়েবসাইট (অনলাইন মার্কেটপ্লেস)। মুক্ত পেশাজীবীরা (ফ্রিল্যান্সার) এসব সাইট থেকে কাজ নিয়ে থাকেন। কিছু কৌশল জানা থাকলে কাজ পাওয়াটা হয় সহজ।


  • কেউ কেউ আছেন, যাঁরা চার-পাঁচটা কাজের (জব) জন্য আবেদন করেই কাজ পেয়ে যান। আবার কেউ কেউ আছেন, যাঁরা ১০০টা আবেদন করেও পান না। এটা অনেকটা নির্ভর করে আপনি কত কম অর্থে (ডলার) কাজটি করে দেওয়ার জন্য আবেদন করেছেন তার ওপর।
  • যেসব বায়ারের পেমেন্ট মেথড ভেরিফায়েড না, তাদের কাজে আবেদন করবেন না। কারণ, কোনো কনট্রাক্টরকে ভাড়া করতে হলে বায়ারের পেমেন্ট মেথড ভেরিফায়েড হতে হয়।
  • কোনো একটা কাজ দেওয়ার পর যত তাড়াতাড়ি সেটিতে আবেদন করবেন ততই ভালো। তবে আবেদন করার সময় কাভার লেটারটি এমনভাবে লিখবেন, যেন বায়ার বুঝতে পারে আপনি কাজটির বর্ণনা পড়েছেন এবং তা করতে পারবেন।
  • আপনি যত বেশি মার্কেটপ্লেসে থাকবেন, ততই আপনার কাজ পাওয়ার সম্ভাবনা। কারণ, কিছু কিছু কাজ আছে যেগুলো মার্কেটপ্লেসে দেওয়ার সঙ্গে সঙ্গে (এক-দুই ঘণ্টার মধ্যে) সম্পন্ন করে জমা দিতে হয়। যেমন ফেসবুকে বা অন্য কোনো সাইটে ভোট দেওয়া এবং কিছু ভোট সংগ্রহ করে দেওয়া বা হঠাৎ করে কোন ওয়েবসাইটে সমস্যা হয়েছে, তা ঠিক করে দেওয়া ইত্যাদি। কাজেই শুরুতে বেশি সময় অনলাইনে থাকার চেষ্টা করুন, যাতে বায়ার আপনাকে কোনো বার্তা পাঠালে সঙ্গে সঙ্গেই আপনি তার জবাব দিতে পারেন। তাহলে বায়ার বুঝতে পারবে, আপনি কাজের প্রতি আন্তরিক।
  • অনলাইন মার্কেটপ্লেসে দেখবেন, প্রতি মিনিটে নতুন নতুন কাজ দেওয়া হচ্ছে, সেগুলোতে আবেদন করুন। যেসব কাজে কোনো কনট্রাক্টরের ইন্টারভিউ নেওয়া হয়েছে, সেসবে আবেদন না করাই ভালো।
  • যেসব কাজে শর্ত দেওয়া রয়েছে, আর সেগুলো যদি আপনি পূরণ করতে না পারেন, তবে সেসব কাজে আবেদন না করাই ভালো। যেমন Feedback Score: At least 4.00 এবং oDesk Hours: At least 100 hour।
  • যাঁরা ওডেস্কে দু-তিনটা কাজ করেছেন, এখন বেশি ডলার দাম ধরে আবেদন করতে চান, তাঁরা যে কাজের জন্য আবেদন করবেন, তার নিচে দেখুন বায়ারের আগের কাজগুলোর তালিকা দেওয়া আছে। সেখানে যদি দেখেন, বায়ার তার আগের কাজগুলোতে বেশি ডলার দিয়ে অন্য কনট্রাক্টরকে কাজ দিয়েছিল, তবে বেশি ডলার হারে আবেদন করতে পারেন।