Online Earn, November 2015 ~ Tech Live BD

Saturday, November 14, 2015

এবার পকেটের টাকা ইনভেস্ট না করেই ভিন্ন ভাবে বুদ্ধি খাটিয়ে ইনকাম করুন

 আজকে আপনাদেরকে অনলাইনে আর্নিং এর বিষয়ে কিছু পরামর্শ দিব। আশা করি টিউনটি সবাই ভালভাবে পড়বেন। আমরা সবাই ই অনলাইনে ইনকাম করতে চাই। কিন্তু দিকনির্দেশনার অভাবে সফল হতে পারি না। আমি আজকে একটু ভিন্ন কিছু আইডিয়া দিব। আমি আপনাদের বলবো এবার উদ্যোক্তা হবার জন্য প্রস্তুতি নেন। উদ্যোক্তা হতে গেলে তো টাকা ইনভেস্ট করতে হবে, সেই টাকা পাবো কই? এটাই তো মূল বিষয়। আমি আপনাদের পরামর্শ দিব আপনারা একটু দূর দৃষ্টি দিয়ে ভাবুন। ভেবে বের করুন কোন বিষয়ে বেশি ওয়েবসাইট নেই, কোন বিষয় কিছুদিন পর ব্যাপক জনপ্রিয় হতে পারে, কোন বিষয়ে আপনি ভাল বোঝেন। আপনি সেই বিষয়ে ওয়েবসাইট বানানোর চিন্তা করেন। সেজন্য আগে থেকেই ওয়েবসাইট এর কন্টেন্ট তৈ্রি করে কম্পিউটারে সেভ করে রাখুন যাতে পরে সেটি আপনার ওয়েবসাইট এ পাবলিশ করতে পারেন। এখন বলতে পারেন আমি কি পাগল হয়ে গেছি যে টাকা ছাড়াই ওয়েবসাইট বানানো নিয়ে চিন্তা করতে বলতেছি। থামেন ভাই আমি সেটা বলি নাই। আপনি আজকে থেকেই বিভিন্ন ছোট ছোট কাজ করার ওয়েবসাইট, ট্রাস্টেড পিটিছি ওয়েবসাইট, পিপিডি ওয়েবসাইট ইত্যাদিতে কাজ শুরু করুন। আগামি তিন মাস ঠিক মত কাজ করলে ৫০-৬০ ডলার কামাতে পারবেন। নাক সিটকাচ্ছেন? তিন মাসে মাত্র ৬০ ডলার? আরে ভাই ওই ৬০ ডলারের ১ ডলারও নষ্ট করবেন না। Godaddy অথবা ভাল কোন প্রভাইডার থেকে ডোমেইন হোস্টিং নিয়ে শুরু করে দিন নিজের সপ্নের ওয়েবসাইট। আর ওয়েবসাইট থেকে যে কত ভাবে ইনকাম করা যায় তা তো আপনারা জানেনই। ঠিক মত কাজ করতে পারলে, সততা ধরে রাখতে পারলে একদিন আপনিই হবেন টেকটিউনসের মত বিশাল ওয়েবসাইট এর মালিক। টেকটিউনসের ইনকাম কত তা কি আর বলতে হবে? ছোট ছোট বিষয়ই একসময় বড় হয়ে যাবে।
আমার জন্য দোয়া করবেন। আমি এই রকম কিছু ছোট ওয়েবসাইট এ কাজ করে নিজের জন্য একটি ওয়েবসাইট তৈ্রি করার দ্বারপ্রান্তে আছি। ১৫০ ডলারের মত ইনকাম করতে পারছি। কঠোর পরিশ্রম করছি। ১৫০ ডলার দিয়ে প্রিমিয়াম ডোমেইন, হোস্টিং নিয়ে ওয়েবসাইট তৈ্রি করতেছি। গত ৪ মাস কষ্ট করলাম এই টাকা জমাতে।

মাএ ১০ মিনিট কাজ করে ফ্রিতে রির্চাজ করুন ১০০ টাকা ছোট একটি এন্ড্রোয়েড এপ দিয়ে


আজকে আমি আপনাদের দেখাবো কিবাবে আপনার এন্ড্রয়েড ফোন দিয়ে ইন্টারনেট থেকে আয় টাকা আয় করবেন খুব সহজে এবং আয় করা টাকা সাথে সাথে আপনার মোবাইলে রির্চাজ করবেন। সামান্ন কিছু কাজ করে।চলুন তাহলে সুরু করা জাক
যা যা করতে হবে।
১/ এজন্য আপনাকে WHAFF Rewards নামে একটি সফটওয়্যার ডাউনলোড করতে হবে গুগুল প্লে স্টর থেকে মাএ 12 mb।
২/ডাউনলোড করে ফেসবুক আইডি দিয়ে লগইন করতে হবে। বয় পাবেন না  এটা আপনার ফেজবোক আইডির কোন ক্ষতি করবে না। আপনে চাইলে আপনার ফেক একটি আইডি ব্যবহার করতে পারেন।
৩/ফেজবোক আইডি দিয়ে লগিং করার পর আপনে welcome bonus পাবেন $ আর তারপর চাইবে, Enter Your Invitation code এর নিচে খালিঘরে(CH07419) লিখে বা লেখাটি কপি করে Enter your invition code  এ দিয়ে OK ক্লিক করুন। আপনার কাজ শেষ।আপনি সাথে সাথে পেয়ে যাবেন আরো ৫০ টাকার।  বি: দ্র:  এই code না লিখলে আপনি ৫০ টাকা  পাবেন না। তাই সাবধনতার সহিত code CH07419 টি লিখুন।
৪/WHAFF Rewards আপনাকে প্রতিদিন কিছু এপ  ডাউনলোড এর জন্য দিবে আপনে সেই এপ গুলা ডাউনলোড করলে টাকা পাবেন। জেমন কোন এপ ডাউনলোডে ১০ টাকা আবার কোনটা ১৫/২০ টাকা করে দেবে।এর চেয়ে বেসি দেয় আবার কম ও দেয়। আপনে এবাবে ও কামাতে পারবেন।
৫/ WHAFF Rewards এর সব চেয়ে বড় সুবিদা হলো এটা রেফারেল সিসটেম মানে আপনে কাউকে জয়েন করালে আপনে পাবেন ৫০ টাকা।লগইন করার পর আপনাকে একটিInvitation কোড দেওয়া হবে যেমন: CH07419 আপনার বন্ধুকে WHAFF Rewards এ invite করে আপনি প্রতি বন্ধুরকাছ থেকে পাবেন ৫০ টাক।আপনার বন্ধু আপনার invitation কোড দিয়ে লগইন করলেই তা আপনার WHAFF Rewards অ্যাকাউন্টে যোগ হয়ে জাবে।
/ডেইলী ফ্রি Rewards বোনাস,ঃ আপনে প্রতিদিন এপটি ওপেন করলে পাবেন ০.০১$ ডলার
৭/play bonusঃ WHAFF Rewards থেকে ডাউন লোড করা প্রতিটা এপ আপনে প্রতিদিন ওপেন করলে পাবেন ০.০১$ডলার।
৮/ rewards everyday একটা ওপসন আছে ওটাতে ক্লিক করলে পাবেন ০.০১$।
WHAFF Rewards এ পাবেন আরো অনেক সুবিদা
ওদের মিনিমাম পে আউট ১০০ টাকা
আপনে মন দিয়ে কিছু সময় কাজে করলেই ১০০ টাকা রিচাজ করতে পারবেন। জিবনে তো আনেক মেগাবাইট খরচ করেছেন এবার মাএ ২০ মেগাবাইট খরচ করে দেখেন।

নিয়ে নিন pc এর জন্য বাংলায় কথা বলা ঘড়ি

নিয়ে নিন বাংলায় কথা বলা ঘড়ি। আসসালামুয়ালাইকুম। আসা করি সবাই ভাল আছেন।
ইংরেজিতে কথা বলা ঘড়ি অনেক আছে কিন্তু যদি তা বাংলায় হয় ? হ্যা এটা একটা চমৎকার ঘড়ি, যা আপনার সেটিং সাপেক্ষে প্রতি ১৫ মিঃ / ৩০মিঃ / ৬০মিঃ পর আপনাকে বাংলায় বলবে ” এখন সময় সকাল দশটা বেজে ৩০মিঃ ” এমন।
BANGLA VOICE CLOCK

download

size: 625 kB
এটা একটা দারুণ ব্যাপার। অনেক ক্ষেত্রে এটা অনেক উপকারে আসে।
সবসময় সময় দেখা হয় না, ফলে কম্পিউটার বসলে অনেক জরুরী কাজে দেড়ি হয় ; কখনো বা টিভি প্রোগ্রাম মিস হয়। এটা থাকলে ঐ ঝামেলা আর থাকবে না।
কারণ যখন সময় এর কথা বলবে, তখনই আপনার ঐ সময়ে করণীয় কাজের কথা মনে পরে যাবে। আর অতিরিক্ত সুবিধা হিসেবে আছে আযান টাইম সেটিং এর বাবস্থা। যেটা সময় মত আযান দিবে।
এক কথায় দারুণ একটা সফটওয়্যার। যাদের দরকার নিচের লিঙ্ক থেকে ডাউনলোড করে নিন। সাইজ একদম ছোট। ইন্সটল দিয়ে সহজেই সেটিং চেঞ্জ করতে পারবেন।

নিয়ে নিন pc এর জন্য বাংলায় কথা বলা ঘড়ি

নিয়ে নিন বাংলায় কথা বলা ঘড়ি। আসসালামুয়ালাইকুম। আসা করি সবাই ভাল আছেন।
ইংরেজিতে কথা বলা ঘড়ি অনেক আছে কিন্তু যদি তা বাংলায় হয় ? হ্যা এটা একটা চমৎকার ঘড়ি, যা আপনার সেটিং সাপেক্ষে প্রতি ১৫ মিঃ / ৩০মিঃ / ৬০মিঃ পর আপনাকে বাংলায় বলবে ” এখন সময় সকাল দশটা বেজে ৩০মিঃ ” এমন।
BANGLA VOICE CLOCK

download

size: 625 kB
এটা একটা দারুণ ব্যাপার। অনেক ক্ষেত্রে এটা অনেক উপকারে আসে।
সবসময় সময় দেখা হয় না, ফলে কম্পিউটার বসলে অনেক জরুরী কাজে দেড়ি হয় ; কখনো বা টিভি প্রোগ্রাম মিস হয়। এটা থাকলে ঐ ঝামেলা আর থাকবে না।
কারণ যখন সময় এর কথা বলবে, তখনই আপনার ঐ সময়ে করণীয় কাজের কথা মনে পরে যাবে। আর অতিরিক্ত সুবিধা হিসেবে আছে আযান টাইম সেটিং এর বাবস্থা। যেটা সময় মত আযান দিবে।
এক কথায় দারুণ একটা সফটওয়্যার। যাদের দরকার নিচের লিঙ্ক থেকে ডাউনলোড করে নিন। সাইজ একদম ছোট। ইন্সটল দিয়ে সহজেই সেটিং চেঞ্জ করতে পারবেন।

Friday, November 13, 2015

এবার সাইট হ্যাক করুন আরও সহজে। কয়েকটি টুলস সম্পূর্ণ অনলাইনে ব্যাবহার করুন

আমার আগের এই টিউনে অনলাইন ডিডস টুল নিয়ে আলোচনা করেছিলাম। যদিও প্রোজেক্ট টা সফল করতে পারি নাই। তবে আশা রাখি কোন এক সময় হয়তো হবে।
আমার আগের সাইটে শুধুমাত্র অনলাইন ডিডস আট্যাক করার ব্যাবস্থা ছিল। কিন্তু আজকে আপনাদের জন্য নিয়ে আসলাম আরো কয়েকটা অনলাইন টুল। যা মেনুয়ালি করতে অনেক সময় সাপেক্ষ এবং কষ্টসাধ্যও বটে। আপাতত দুইটা টুল ব্যাবহার করতে থাকুন।
১। Online DDOS
২। Online SQL Injection
[ Online Admin Panel Finder, Online Hash Cracker সহ আরও টুল শীঘ্রই আসছে ]
এবং সেই সাথে আরেকটা কথা বলে রাখি, Human brain is advance than machine. আপনার ব্রেইন একটা যন্ত্রের চেয়ে অনেক বেশি শক্তিশালী। আপনি হয়তো টুলস ব্যাবহার করে খুব সহজে কাজটা করতে পারবেন, কিন্তু মেনুয়ালি করলে আরও বেশী গভীরে যাবেন। আর যত গভীরে যেতে পারবেন ততই শিখতে থাকবেন। তাই আমি আপনাকে কষ্ট হলেও অটোম্যাটিকের চেয়ে মেনুয়ালি করতে বেশী সাজেস্ট করব।
আগে যেহেতু ডিডস নিয়ে আলোচনা করা হইসে তাই আজ আর নাই বলি। কারো প্রয়োজন হলে আগের টিউন পড়ে নেন। আজকে অনলাইন SQL ইঞ্জেকশন দেখাবঃ
যে সাইট হ্যাক করতে চান সেটা অবশ্যই ভুলনারএবল হতে হবে। কিভাবে vulnerability বের করবেন সেটা আর নতুন করে বলার মত কিছু নাই। কারন SQL নিয়া আগে অনেক টিউন হইসে। লেটস স্টার্ট...
(আপাতত ফ্রী হোস্টিং ব্যাবহার করার কারনে মাঝে মাঝে সাইট সাসপেন্ড হতে পারে। দুইটা লিঙ্কের কোনটাই কাজ না করেলে পরে ট্রাই করবেন)
এবার চলেন শুরু করিঃ
১। প্রথমে http://darktools.ml (প্রবলেম হলে dtools.ml ) এই লিঙ্কে গিয়ে সাইড মেনুতে SQL-INJECTOR buttone ক্লিক করুন। এরকম একটা পেজ আসবে।
image1
২। এখানে চিত্রের মত URL বক্সে ভুলনারবল লিঙ্ক পেস্ট করেন। অবশ্যই স্ট্রিং (‘) ছাড়া।
যেমনঃ http://www.metahit.eu/index.php?id=24 এবং Search ক্লিক করে কিছুক্ষন অপেক্ষা করুন।
image2
৩। এভাবে চিত্রের মত যেতে থাকুন। একসময় ইউজারনেম পাসওয়ার্ড পেয়ে যাবেন।
image3
ব্যাস পেয়ে গেলেন ইউজেরনামে-পাসওয়ার্ড।

.tk ডোমেইন আর 000webhost এর দারুণ সংযুক্তি সম্পূর্ণ ফ্রি তে নতুনদের জন্য

রা ওয়েব ডেভেলপমেন্ট এর জগতে নতুন বা কাজ শিখছেন তাদের নানা কারণে একটা ওয়েবসাইট এর দরকার হয়। আর ব্যক্তিগত সমস্যার কারণে অনেক সময় পেইড ডোমেইন বা পেইড হোস্টিং নেয়া সম্ভব হয় না। ফ্রি হোস্টিং নিতে গিয়ে ও অনেক সময় ঝামেলা পোহাতে হয়। তবে সমস্যা নেই এই পোস্ট আপনার জন্য । আমি .tk ডোমেইন আর 000webhost হোস্টিং এর সেটিংস দেখাব। ব্যপার টা সহজ আর সম্পূর্ণ ফ্রি তে হলে ও পেইড হোস্টিং এর বেশির ভাগ সুবিধাই পাবেন। আর হ্যাঁ এটা আমার প্রথম পোস্ট । ভুল হলে ক্ষমা করবেন । চলুন শুরু করা যাক।
প্রথমে my.dot.tk এখানে ক্লিক করে আপনার কাংক্ষিত .tk ডোমেইন নিয়ে নিন।

সাইন ইন করুন আপনার ইমেইল এ লগিন করার মাধ্যমে । একটা একাউন্ট দিয়ে আপনি একাধিক ডোমেইন ক্রিয়েট করতে পারবেন !!!

সাইন ইন করার পর উপরের দিকে ডোমেইন পেনেল থেকে Add a domain এ ক্লিক করুন। আপনার কাঙ্ক্ষিত ডোমেইন পাওয়া গেলে ফ্রি সিলেক্ট করে next চাপুন।

ক্রিয়েট করার সময় DNS এভাবে দিন কারন টা কিছুক্ষণ পরেই টের পাবেন।আর 12 months সিলেক্ট করুন ।আর কিছু করার দরকার নাই। next দিন।
এবার আপনার ডোমেইন এর হোস্টিং দরকার। হোস্টিং এর জন্য 000webhost এ ক্লিক করুন। ডান পাশ থেকে সাইন আপ অপশন পাবেন ।

আপনার ডোমেইন, নাম ইমেইল এড্রেস আর পাসওয়ার্ড দিয়ে সাইন আপ করে নিন। আপনার ইমেইল টা একবার দেখে নিন প্রয়োজনীয় তথ্য ইতিমধ্যেই পৌঁছে গেছে। এরপর লগিন করুন।

আপনার ডোমেইন লিস্ট এ active লেখা দেখলে আপনার ব্রাউজার এর এড্রেস বার এ আপনার হোস্ট করা ওয়েবসাইট এর ঠিকানা দিয়ে এন্টার চাপুন। যদি আমার কথা মত কাজ করে থাকেন তবে একটা মেসেজ দেখতে পাবেন ” your website is running …. ” না আসলে আমাকে গালি দিবেন না, ৫-৬ মিনিট অপেক্ষা করুন।

তবুও না হলে my.dot.tk ওয়েব সাইট এ লগিন করে আপনার ডোমেইন পেনেল থেকে ডোমেইন Modify করুন। DNS সঠিক ভাবে প্রবেশ করান।
এখানেও আপনি একাধিক ওয়েবসাইট হোস্ট করতে পারবেন। আর প্রতিবারই আপনি 1500MB Space এবং 100GB Bandwidth পাবেন। ভাল পেইড হোস্টিং এ যার জন্য আপনাকে প্রায় ৫-৬ হাজার টাকা গুনতে হবে।কিন্তু তবুও পেইড এর সাথে ফ্রি এর তুলনা চলে না।লগিন করার পর উপরের দিকে create account বলে অপশন পাবেন। এতে ক্লিক করার পর আপনার ওয়েব সাইট এর ঠিকানা আর পাসওয়ার্ড দিয়ে দিন যেটা দিয়ে আপনি control panel এ প্রবেশ করবেন। ইউজার নেইম আপনাকে ইমেইল এ পাঠানো হবে।
ব্যস হয়ে গেল। আপনার ইমেইল ঠিকানা চেক করুন । ওয়েব সাইট সঙ্ক্রান্ত যাবতীয় তথ্য ইতিমধ্যেই পৌঁছে গেছে
এবার এই মেসেজ ডিলিট করার পালা। এর আগে আপনার বয়ফ্রেন্ড অথবা গার্লফ্রেন্ড দেখে ফেলে তাড়াতাড়ি ডিলিট করুন দেখলে মান সম্মান শেষ। মেসেজ টা ভাল মত পরলে উপায় টা বুঝতে পারবেন।

আপনার ইমেইলে পাঠানো ইন্সট্রাকশন অনুযায়ী ইউজার নেইম আর পাসওয়ার্ড দিয়ে ও control panel এ প্রবেশ করতে পারেন আবার একাউন্ট লিস্ট থেকে Go to control panel এ ক্লিক করে ও প্রবেশ করতে পারেন এক্ষেত্রে ইউজার নেইম অটো বসে যাবে শুধু পাসওয়ার্ড দিয়ে লগিন করবেন।

লগিন করার পর একটু নিচের দিকে File Manager এ ক্লিক করে public_html ফোল্ডারে প্রবেশ করুন।
index.php ফাইল টা ডিলিট করে দিন। হয়ে গেল। এবার আপনার ক্রিয়েট করা ওয়েব সাইট টা এইখানে এবং শুধু মাত্র এই ফোল্ডারেই আপলোড করুন। এবারে যেই পেইজ টা আপনি প্রথমে দেখাতে চান মানে আপনার http://www.domain.tk তে প্রবেশ করলে যেই পেইজ টা প্রথমে দেখাবে সেটা রিনেইম করুন index.html বা index.php দিয়ে। অবশ্য htaccess এডিট করে ও এটা ঠিক করা যাই।

পুনরায় এডসেন্স একাউন্ট খুলার কিছু হিডেন টিপস্‌

techlivebd.blogspot.com
প্রথমেই নতুন করে ওপারেটিং সিস্টেমটি (উইন্ডোজ) রি-ইনিস্টল করে নিন, ৭ থাকে ৮ কিংবা ৮ থাকলে ৭ ইনিস্টল করে কাজের এক ধাপ এগিয়ে যান। আই.পিঃ পারলে আপনি আপনার আই.পি. নাম্বারটি চেঞ্জ করে নিন। না পারলে তেমন সমস্যা হবে না। আমি নিজেও করি নাই। তবে ওভার কনফিডেন্ট এর জন্য করতে পারেন।
নামঃ অনেকে বলে এক নামে একাধিক একাউন্ট করা যায় না। আসলে কথাটা একদম ভুল। কারন পৃথিবীতে একই নামে লাখ লাখ লোক আছে। তাই নামে কোন সমস্যা নাই আপনি নিশ্চিন্তায় আপনার আগের নাম ব্যবহার করতে পারবেন।
ঠিকানাঃ অবশ্যই ঠিকানা পরিবর্তন করে দিবেন। আগে যেই ঠিকানা ব্যবহার করেছেন সেই ঠিকানা না ব্যবহার করাই উত্তম হবে। একদম নিরুপায় হলে আগের টার সাথে ঠিকানার আগ-পিছ করে পরিবর্তন করে নিন। যেমনঃ প্রথমটায় ছিল এইরকম (১৫/৭ যাত্রাবাড়ি, ডেমরা, ঢাকা) নতুন করে এইভাবে দিতে পারেন (যাত্রাবাড়ি ১৫/৭, ডেমরা, ঢাকা) এই ভাবে কিছুটা পরিবর্তন করে দিন।
মোবাই নাম্বারঃ অব্যশই মোবাইল নাম্বার পরিবর্তন করে দিবেন।
ব্রাউজারঃ অবশ্যই আপনি আপনার সকল ব্রাউজার রি-ইনিস্টল করে নিন। পোর্টেবল ব্রাউজার থাকলে তার সকল ক্যাশ ও কুকিজ ডিলিট করে নিন।
পুরাতন সাইটে এডস্‌ ব্যবহারঃ আপনি আপনার সকল পুরাতন সাইটে এডসেন্স এর এডস্‌ ব্যবহার করতে পারবেন। তবে আপনার যে সাইট টি এডসেন্স সরাসরি “সাইট ব্যান্ড” করে দিছে সেটাতে ব্যবহার করবেন না।

Web উদ্যোক্তা হিসাবে আপনাকে যে সকল বিষয় অবশ্যই জানতে হবে।

Web উদ্যোক্তা/ ইন্টারনেটে ব্যাবসা করতে গেলে যে বিষয়গুলো জানা দরকার এই বিষয়ের পূর্নাঙ্গ গাইড লাইন বাংলা কোন ব্লগে না থাকার জন্য অনেকদিন ধরেই লেখার ইচ্ছা ছিল কিন্তু সময়ের অভাবে লেখা হয়ে উঠছিল না। আসলে ভাল কোন কন্টেন্ট লেখা সত্যিই কঠিন কাজ। এর জন্য নিজেকে  অনেক পড়ালেখা করতে হয়। আমি কিছুদিন ধরে উদ্যোক্তা নিয়ে কাজ করছি, কিভাবে Web উদ্যোক্তা তৈরী করা যায়। কিন্তু আমাদের দেশে Web উদ্যোক্তা হওয়ার জন্য যে পরিবেশ দরকার তা এখনও তৈরী হয়নি। বেশীর ভাগ মানুষের  চিন্তা হল পড়াশুনা করে Job করার। আবার অনেকে BBA  Complete করে Job করছে। এদের পড়াশুনা হল বিজনেস নিয়ে অথচ এরা নিজেরাই Job করছে। আমাদের দেশে ছোটবেলা থেকেই আমাদের জব এর জন্য মোটিভেট করা হয়। আমাদের দিয়ে লেখানো হয় কিভাবে চাকুরীর জন্য দরখাস্ত লিখতে হবে। তবে এখন উদ্যোক্তা হওয়ার জন্য আমাদের দেশের তরুনদের মধ্যে অনেক পরিবর্তন হয়েছে। অনেকেই চেষ্টা করছে নিজে কিছু করার। উদ্যোক্তা হিসাবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করার জন্য ইন্টারনেট একটা ভাল প্লাটফর্ম ।
এর কারন হিসাবে বলতে পারি যে এখানে আপনি Web উদ্যোক্তা হতে হলে খুব বেশী  অর্থের প্রয়োজন হয় না, প্রয়োজন হয় মেধা, প্ররিশম এবং
আমাদের দেশে অন্য যে কোন ব্যবসার চেয়ে Web বিজনেস এর খরচ কম এবং প্রফিট বেশী। অল্প সময়ের মধ্যেই নিজেকে Globally প্রতিষ্টিত করা সম্ভব।
Web উদ্যোক্তা হিসাবে আপনাকে যে সকল বিষয় অবশ্যই জানতে হবে।
MODULE ১: BUSINESS PRINCIPLES
# History of the Web
# Introduction to Internet Marketing
# 6 Core Business Principles
# Business Mistakes to Avoid
MODULE ২: DOMAIN NAMES
# Identifying Good Domain Names
# The Research Process
# Domain Name Tools
# Avoiding Domain Traps
MODULE ৩: WEBSITE SETUP
# Web Hosting Basics
# Choosing a Web Hosting
# Content Management Systems
# Using cPanel
MODULE ৪:MARKETS AND NICHES
# How to Choose Your Market or Niche
# Market Research Process
# Niche Research Process
# 100 Niches Analyzed
MODULE ৫:BUSINESS MODELS
# Understanding the Value Chain
# Business Models
# Betamax vs. VHS
# Online Business Models
MODULE ৬:WORDPRESS
WordPress Basic Setup
Securing Your WordPress
Resources and Plugins
WordPress Advanced Optimization
MODULE ৭:WEB DESIGN
HTML and CSS
Designing for Profits and Usability
Outsourcing Your Web Design
Designing For Specific Goals
MODULE ৮:BLOGGING
Blogs as Marketing Platforms
Blog Content Strategy
Blog Design Optimization
Blog Promotion and Blogging Mistakes
MODULE ৯: KEYWORD RESEARCH
Mastering Keyword Research
Keyword Research Mistakes
Building Mini Websites
Keyword Research for Content Websites
MODULE ১০:ONLINE FORUMS
Basics of Online Forums
Building and Growing Your Online Forum
Community Rules
Monetizing Your Online Forum
MODULE ১১: ONLINE STORES
Finding What To Sell
Building Your Store Website
Delivering The Products
The Drop Shipping Business Model
MODULE ১২:WEB CONTENT
Writing Great Web Content
The Art of Linkbaiting
Outsourcing Your Web Content
Attracting Guest Bloggers
MODULE ১৩:BASIC SEO
Understanding Search Engines
On-Page Search Engine Optimization
On-Site Search Engine Optimization
MODULE ১৪:ADVANCED SEO
The PageRank Algorithm
Off-Site Search Engine Optimization
Targeting Highly Competitive Markets and Niches
MODULE ১৫:LINKBUILDING
Basics of Linkbuilding
Building Links with Social Media
Advanced Link Building Strategies
MODULE ১৬:TRAFFIC GENERATION
Basic Taffic Generation
Media Buying and Paid Traffic Sources
Traffic Generation Strategies
MODULE ১৭:WEB METRICS
Understanding Web Metrics
Installing and Using Google Analytics
Techniques to Reduce Your Bounce Rate
MODULE ১৮:SOCIAL MEDIA
How to Become a Social Media Power User
Social Bookmarking Secrets
Using Twitter as a Marketing Tool
MODULE ১৯:SELLING ADVERTISING
Introduction to Google AdSense
AdSense Optimization
Direct Advertising Sales
Selling Sponsored Reviews
MODULE ২০:EMAIL MARKETING
Basics of Email Marketing
Building a Responsive Email List
List Building Tactics and Strategies
MODULE ২১:AFFILIATE MARKETING
Introduction to Affiliate Marketing
Driving Traffic and Sales
Email Powered Affiliate Marketing
MODULE ২২:PAY-PER-CLICK
Introduction to PPC and Google AdWords
PPC Optimization
Analyzing a Successful PPC Campaign
MODULE ২৩:LANDING PAGES
Introduction to Landing Pages
Conversion Rate Optimization
Landing Page Test
MODULE ২৪:SELLING PRODUCTS
Understanding the Sales Funnel Concept
Product Launch Strategies
Basic Copywriting Techniques

Sunday, November 1, 2015

প্লাস্টিক পণ্য ব্যবহারে সতর্ক হন, জেনে নিন কিছু গুরুত্বপূর্ন তথ্য

বর্তমান বিশ্বে প্লাস্টিক হল বহুল ব্যবহৃত একটি সামগ্রী। প্রতিদিন প্রতি পাঁচ মিনিটে প্রায় ২০ লক্ষ প্লাস্টিক বোতল বিক্রয় হয়। প্লাস্টিক এর পণ্য যেমন ভাল আবার তেমনই ক্ষতিকর। এর গবেষনায় দেখা গেছে যে প্লাস্টিক পণ্য মানুষকে আস্তে আস্তে মৃত্যুর দিকে ঢেলে দেয়।
কেবল প্লাস্টিক বোতল নয় বরং বোতল ছাড়াও প্লাস্টিকের যে কোন পণ্য আসলে মানুষের জন্য বিপদজনক। তাই প্লাস্টিক সামগ্রী ব্যবহার করার আগে সেগুলোর প্যাকেটে গায়ের লেখা ও চিহ্ন দেখে নেয়া খুবই জরুরি। কীভাবে বুঝবেন আপনার ব্যবহৃত প্লাস্টিক পণ্যটি নিরাপদ কিনা? শিখে নিন সেই পদ্ধতিটিঃ
প্লাস্টিক পণ্যের বিভিন্ন চিহ্ন ও তার অর্থ-
প্লাস্টিক এর বোতল কিংবা কোন পণ্য কিনলে তার গায়ে অথবা নিচে একটি ত্রিকোণ চিহ্নের ভেতরের যে কোনো একটি শব্দ বা একটি সংখ্যা দেয়া থাকে। এটা শুরু হয় ১ থেকে আর শেষ হয় ৭ এ। এখন দেখি এর অর্থগুলো কি 

নাম্বার ১ঃ
The Recycling SymbolsPlastic #1 – PETE or PET (Polyethylene Terephthalate)।গায়ে যদি ১ লেখা থাকে তাহলে তা PET বা PETE হিসেবে পরিচিত যার অর্থ হচ্ছে এই সামগ্রীটি একবারই মাত্র ব্যবহার করা যাবে। কারণ বিভিন্ন দেশের einvironmental protection agency(EPA) এর মতে এসব সামগ্রী পুনরায় ব্যবহার করলে তা থেকে ক্ষতিকর রাসায়নিক পদার্থ বের হতে পারে। এসব প্লাস্টিক থেকে antimony নামক এক প্রকার ভারি ধাতু নির্গত হতে পারে যা আমাদের দেহের হরমোনের কাজের উপর হস্তক্ষেপ করতে পারে। এটি থেকে ক্যান্সার উৎপাদক পদার্থও দেহে প্রবেশ করতে পারে।
নাম্বার ২ঃ
Plastic #2 – HDPE (High Density Polyethylene)।যদি প্লাস্টিক সামগ্রীটির ত্রিকোণের ভেতরে ২ লিখা থাকে তাহলে তা HDPE বা HDP হিসেবে পরিচিত যা ভাল মানের প্লাস্টিক হিসেবে বিবেচিত। এর কারণ হচ্ছে এই মানের প্লাস্টিকটি অন্য প্লাস্টিকের মত পানির সংস্পর্শে এসে রাসায়নিক পদার্থ নির্গত করে না।
নাম্বার ৩ঃ
Plastic #3 – V or PVC (Vinyl)। এটি V বা PVC ধরনের যদি বোতলের গায়ে ৩ লেখা থাকে। আর এর মানে হচ্ছে ২ ধরনের বিষাক্ত রাসায়নিক পদার্থ থাকে যা আমাদের দেহের হরমোনকে প্রভাবিত করতে পারে। কিন্তু তারপরও সারা বিশ্বেই PVC ধরনের প্লাস্টিক সামগ্রী ব্যবহার হয়ে আসছে। ডিটারজেন্ট বোতল তোরিতে এটা বেশি ব্যবহার করা হয়।
নাম্বার ৪ঃ
Plastic #4 – LDPE (Low Density Polyethylene)। LDPE ধরনের প্লাস্টিক হচ্ছে ৪ নাম্বার। এর অর্থ হচ্ছে এটি পানির সংস্পর্শে এসে কোন ধরনের রাসায়নিক পদার্থ নির্গত করে না। যদিও তাদের বেশির ভাগই অধিকাংশ প্লাস্টিক ব্যাগেই থাকে। শপিং ব্যাগ, কার্পেট তৈরি তে বেশি ব্যবহার হয়।
নাম্বার ৫ঃ
Plastic #5 – PP (Polypropylene)। PP বা ৫ নাম্বার হচ্ছে ভালো মানের প্লাস্টিক। সাদা রঙ দেখে এই মানের প্লাস্টিক চেনা যায়। অনেক সময় এটা দেখতে একদম স্বচ্ছ হয়। PP প্লাস্টিক বেশিরভাগ ক্ষেত্রে দইয়ের কাপ ও সিরাপের বোতলে দেখা যায়। আর এফ এল এর প্লাস্টিক গুলোতে নাম্বার ৫ থাকে।
নাম্বার ৬ঃ
Plastic #6 – PS (Polystyrene)। ৬ লেখা প্লাস্টিক সামগ্রী যদিও STIREN নামক পদার্থ নির্গত করে যা ক্যান্সার উৎপাদক। তবুও এই ধরনের প্লাস্টিক বিভিন্ন খাবার প্যাকেট করার জন্য ও কফি মগ হিসেবে ব্যবহৃত হয়ে থাকে।
নাম্বার ৭ঃ
Plastic #7 – Other, Miscellaneous সবশেষে যখন প্লাস্টিকের গায়ে কোন কিছু লেখা থাকে না তা PC ধরনের প্লাস্টিক হিসেবে পরিচিত। লেভেল ছাড়া বা কিছু লিখা ছাড়া প্লাস্টিক কোন ভাবেই ব্যবহার করা উচিত নয় কারণ এসব ধরনের প্লাস্টিক থেকে BPA নির্গত হয়। BPA এর পুরো নাম হচ্ছে bisphenol A যা শিল্প খাতে ব্যবহৃত রাসায়নিক পদার্থ এবং এটি আমাদের দেহের জন্য খুবই ক্ষতিকর। কিন্তু দুর্ভাগ্যবশত PC ধরনের প্লাস্টিক খাবার রাখার ক্ষেত্রে, বিভিন্ন ধরনের স্পোর্টস ড্রিঙ্কস ইত্যাদির বোতল হিসেবে ব্যবহার হয়। আর সবচেয়ে খারাপ যে ব্যাপারটা হয় সেটা হচ্ছে ছোট বাচ্চাদের বোতল তৈরিতেও ব্যবহার হয়ে থাকে।
সুতরাং  যেসব প্লাস্টিক সামগ্রীতে ২, ৪ বা ৫ নম্বর থাকে সেসব নিশ্চিন্তে ব্যবহার করতে পারেন কিন্তু যদি ১,৩,৬ বা ৭ থাকে তাহলে বুঝতে হবে যে সেসব সামগ্রী ব্যবহার করলে তা থেকে বিপদজনক রাসায়নিক পদার্থ অবশ্যই শরীরে প্রবেশ করবে। তাই চলুন আমরা এখনই সাবধান হই। নিজে রাসায়নিক উপাদানের ক্ষতিকর প্রভাব থেকে বাঁচি এবং প্রিয়জনকেও বাঁচাই।