Online Earn, 2016 ~ Tech Live BD

Sunday, August 21, 2016

ফেসবুকে যে কাজগুলো কখনোই করবেন না


সাইবার ক্রাইমের ফাঁদ পাতা রয়েছে ফেসবুকে। ঘন ঘন স্ট্যাটাস দেওয়া, অপরিচিত কারো ফ্রেন্ড রিকোয়েস্ট গ্রহণ করার সময় আপনি নিজের অজান্তেই ফেক অ্যাকাউন্ট, হ্যাকিংয়ের ফাঁদে পড়ে যেতে পারেন। 
এই সকল বিপদ থেকে নিজেকে সুরক্ষিত রাখতে হলে এই ৬টা জিনিস  ভুলেও কখনও ফেসবুকে করবেন না। যেমনঃ
১) ভুলেও ফেসবুকে বাড়ির ঠিকানা দেবেন না।
২) নিজের পাসওয়ার্ড আপনার ঘনিষ্ঠ কোনও বন্ধুকেও বলবেন না।
৩) ব্যক্তিগত মেসেজ বা চ্যাটেও এড়িয়ে চলুন ব্যক্তিগত কথা।
৪) ভূলভাল ছবি, ব্যক্তিগত ছবি, ঘনিষ্ঠ ছবি ফেসবুকে শেয়ার করবেন না। কাউকে চ্যাটেও পাঠাবেন না। ছবি বিকৃত করে ঘটতে পারে মারাত্মক ঘটনা।
৫) আপনি এই মুহূর্তে কোথায় আছেন, কার সঙ্গে আপনার সম্পর্ক রয়েছে তাঁর নাম, রিলেশনশিপ স্ট্যাটাস ফেসবুকে দেবেন না।
৬)  জন্মদিনের তারিখ দেবেন না ফেসবুকে।

Saturday, August 20, 2016

ফেসবুক পেজ থাকার ১০টি সুবিধা যেনে নিন......।

অনেকেই এখন দুটি ফেসবুক অ্যাকাউন্ট ব্যবহার করে থাকেন। একটা ব্যক্তিগত কাজে, অর্থাৎ পরিবার, আত্মীয়স্বজন ও বন্ধু-বান্ধবের জন্য। আরেকটি শুধু কাজের জন্য। অর্থাৎ সহকর্মীদের সঙ্গে যোগাযোগ রক্ষার জন্য।
তবে অনেকেরই বন্ধুসংখ্যা এত বেশি যে অ্যাকাউন্টের মাধ্যমে কাজ হচ্ছে না। সে কারণেই দরকার পড়ে ফেসবুক পেজের। বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের যেমন ফেসবুক পেজ আছে, তেমনি অনেক ব্যক্তিও ফেসবুকে পেজ খুলছেন এবং পেজের মাধ্যমে যোগাযোগ রাখছেন বা আপডেট দিচ্ছেন।
তারকাদের ক্ষেত্রেই ফেসবুক পেজ ব্যবহারের নজির বেশি দেখা যায়। প্রতিনিয়ত নিজের কাজের আপডেট দেওয়া, কোথাও গেলে সেই ছবিগুলো পোস্ট করা বা সচেতনতা বৃদ্ধির কাজেও ব্যবহার করা হয় ফেসবুক পেজকে।
আর এখন ব্যবসার কাজে ফেসবুক পেজ ছাড়া গতি নেই। কারণ, যেকোনো ধরনের ব্যবসাই হোক, মানুষের কাছে দ্রুত পৌঁছানোর জন্য সবচেয়ে কার্যকর মাধ্যম ফেসবুক।
সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যমবিষয়ক ওয়েবসাইট কনভার্ট উইথ কনটেন্ট জানিয়েছে ফেসবুক পেজ থাকার ১০টি সুবিধার কথা।
১. অগণিত বন্ধু রাখা যাবে
ফেসবুক অ্যাকাউন্টে পাঁচ হাজারের বেশি বন্ধু রাখা যায় না। কিন্তু ফেসবুক পেজের ক্ষেত্রে এ রকম কোনো সীমাবদ্ধতা নেই। আর এ সুবিধার কারণেই ফেসবুকে অ্যাকাউন্টের চেয়ে পেজ রাখাই ভালো। যদি আপনি বেশি মানুষের সঙ্গে যোগাযোগ রাখতে চান, তাহলে ফেসবুক পেজের বিকল্প নেই।
২. ব্যক্তিগত জীবনে প্রভাব পড়বে না
যখন আপনি ফেসবুক পেজ খুলবেন, তখন আপনার মাথায় থাকবে এটা সর্বস্তরের মানুষের কাছে পৌঁছানোর জন্য। সে ক্ষেত্রে আপনি নিশ্চয়ই আপনার কাজ নিয়েই বেশি কথা বলবেন এখানে। ফলে আপনার ব্যক্তিগত জীবনে এর কোনো প্রভাব পড়বে না। আপনি আপনার ব্যক্তিগত অ্যাকাউন্টের প্রাইভেসি বাড়িয়ে নিতে পারেন। ফলে সবাই আপনার পোস্ট দেখতে পারবে না। অন্যদিকে আপনার যেসব বিষয় জানানো প্রয়োজন, সেগুলো জানাতে নিজের পেজটি ব্যবহার করুন।
৩. সার্চে সুবিধা পাবেন
ফেসবুকে বা সার্চ ইঞ্জিনে সার্চ দিলে ফেসবুকের পেজগুলোই আগে আসে এবং এগুলো তাড়াতাড়ি খুঁজে পাওয়া যায়। তাই যদি আপনি চান মানুষ আপনাকে বা আপনার প্রতিষ্ঠানকে সহজে খুঁজে পাবে, তাহলে ফেসবুক পেজে অ্যাকটিভ থাকুন।
৪. ট্যাগিং সুবিধা
ব্যক্তিগত অ্যাকাউন্টে শুধু বন্ধুরাই আপনাকে ট্যাগ করতে পারে। কিন্তু ফেসবুকে পেজ থাকলে যে কেউ ট্যাগ করতে পারবে। এতে আপনি বা আপনার প্রতিষ্ঠান অন্যদের কাছে দ্রুত পরিচিতি পাবে। আপনার দেওয়া পোস্টগুলোও শেয়ার হবে দ্রুত।
৫. মনিটরিং সুবিধা
ফেসবুক পেজের মাধ্যমে মনিটরিং করার সুবিধা পাওয়া যায়। কারণ, ফেসবুক পেজে রয়েছে অ্যানালিটিক্স। আপনার পোস্টগুলো কাদের কাছে যাচ্ছে, প্রতিদিন কত মানুষ আপনার পেজে আসছে, সেটা জানতে পারবেন। লাইক আর ডিজলাইক কত, তার সব হিসাবই আপনি পাবেন পেজের অ্যানালিটিক্স থেকে।
৬. নিউজফিড মার্কেটিং
বিভিন্ন পেজের আপডেট ফলোয়ারদের নিউজফিডে দেখা যায়। আর যদি কোনো পোস্ট বুস্ট করা হয়, তাহলে সেটা ফলোয়ারদের বাইরে অন্যদের নিউজফিডেও চলে যায়। এ ক্ষেত্রে পরিচিতি বাড়ে। বিভিন্ন পণ্য বা সেবা সম্পর্কেও মানুষ জানতে পারে।
৭. বিভিন্ন প্রতিযোগিতার আয়োজন
বিজ্ঞাপন হিসেবে অনেক প্রতিষ্ঠানই অনলাইনে নানা রকম প্রতিযোগিতার আয়োজন করে থাকে। অনেক সময় ভোট দেওয়ার ব্যবস্থাও থাকে। এসব প্রতিযোগিতার জন্য সুন্দরভাবে আয়োজনের জন্য পেজগুলোতে নানা রকম সুবিধা রয়েছে, যা ব্যক্তিগত প্রোফাইলের মাধ্যমে পাওয়া সম্ভব নয়।
৮. বিজ্ঞাপন দেওয়ার সুবিধা
ফেসবুকে বিভিন্নভাবে বিজ্ঞাপন দেওয়ার সুযোগ রয়েছে। যদিও এ জন্য অর্থ খরচ করতে হয়। তবে ডিজিটাল প্ল্যাটফর্মে ফেসবুকের বিজ্ঞাপনের কার্যকারিতা প্রমাণিত। রয়েছে বিভিন্ন পোস্ট বুস্ট করার সুবিধা। এতে অনেক মানুষের কাছে পৌঁছে যাবে আপনার পোস্টটি। কিন্তু ব্যক্তিগত প্রোফাইলে ফেসবুকের এই সুবিধা ব্যবহার করার সুযোগ নেই।
৯. অ্যাডমিন রাখার সুবিধা
আপনার প্রোফাইলে প্রবেশ করার ইউজার নেম আর পাসওয়ার্ড একটাই। তাই যদি আপনি অন্য কাউকে আপনার প্রোফাইলে ঢুকতে দিতে চান, তাহলে আপনার পাসওয়ার্ড তাকে দিতে হবে। আর পাসওয়ার্ড পেলে আপনার অ্যাকাউন্টের সবকিছুই তার হাতে চলে যাওয়ার আশঙ্কা থাকে। এ ক্ষেত্রে ফেসবুক পেজে রয়েছে অ্যাডমিন সুবিধা। আপনি পছন্দের কাউকে অ্যাডমিন বানিয়ে দিতে পারেন। তারা আপনার হয়ে বিভিন্ন পোস্ট দিতে পারবে। এতে আপনার গোপনীয়তা বজায় থাকবে, কারণ অ্যাডমিনদের ক্ষমতা সীমিত।
১০. চেকইন সুবিধা
নিজের ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের জন্য ফেসবুক পেজ হচ্ছে প্রচারের সবচেয়ে ভালো উপায়। কারণ, পেজ থাকলে বাকিরা সেখানে চেকইন দিতে পারে বা ট্যাগ করতে পারে। এর ফলে অন্যরাও আপনার পেজ সম্পর্কে জানতে পারে।

ওয়াইফাই এর গতি বাড়িয়ে নিন কিছু উপায়ে

স্পিড যদি মন মতো না পাওয়া যায় তাহলে ওয়াইফাই থেকে লাভ কী? ওয়াইফাইয়ের গতি কমে যাওয়ার পেছনে বিভিন্ন কারণ থাকতে পারে। তবে কিছু পদ্ধতি ব্যবহার করে বাড়িয়ে নিতে পারেন আপনার বাসা বা অফিসের ওয়াইফাইয়ের গতি।
রাউটার রাখার স্থান : ওয়াইফাই ব্যবহার করার জন্য উন্নতমানের রাউটার ব্যবহার করার বিকল্প নেই। তবে রাউটারের সাথে রাউটার রাখার স্থান হতে হবে উপযুক্ত। যতো উঁচুতে রাখা যায় তত রেডিও ওয়েভ পরিধি চারিদিকে ছড়িয়ে পড়ে এবং দ্রুতগতির ইন্টারনেট সেবা পাওয়া যায়।
তরঙ্গ যেন বাধাগ্রস্ত না হয়: রাউটার যেখানে রাখা হয় সেখানের সামনে যদি কোনো ইটের স্তূপ থাকে তাহলে ওয়াইফাই তরঙ্গ বাধাগ্রস্ত হয়। বাড়ির বেজমেন্টে কখনো রাউটার রাখা যাবে না। এতে ওয়াইফাইয়ের গতি কমে যায়।
রাউটারের ক্ষমতার কাছাকাছি ইন্টারনেট ব্যবহার করুন: রাউটারের ওয়াইফাই সেবা দেয়ার নির্দিষ্ট একটি পরিধি থাকে। এছাড়াও রাউটার থেকে যত দূরে যাওয়া হবে তত রাউটারের গতি কমবে। রাউটার থেকে ওয়াইফাই সিগন্যাল ৩৬০ ডিগ্রি পরিধিতে ছড়িয়ে পড়ে। বাড়ির মধ্যস্থলে রাউটার বসালে চারিদিকে ভালো গতি পাওয়া যাবে। এছাড়া রাউটারের গতি বাড়ানোর জন্য এক্সটেন্ডার বা রিপিটার ব্যবহার করা যেতে পারে।
মাইক্রোওয়েভ ওভেন ওয়াইফাইয়ের গতি রোধ করে : ওভেন ওয়াইফাইয়ের গতির ওপর প্রভাব ফেলে। মাইক্রোওয়েভ ওভেন ফ্রিকোয়েন্সি ওয়াইফাই ফ্রিকোয়েন্সিকে অনেক সময় ওভারল্যাপ করে। ফলে রাউটারের গতি কমে যায়। তাই ওভেন থেকে রাউটার দূরে রাখা উত্তম।
দিতে হবে জটিল পাসওয়ার্ড : ওপেন নেটওয়ার্ক ব্যবহার করার ফলে যদি ব্যবহারকারীর সংখ্যা বৃদ্ধি পায় তাহলে রাউটারের গতি কমে যায়। তাই জটিল পাসওয়ার্ড দিয়ে ওয়াইফাই ব্যবহার করতে হবে। তাহলে স্পিড পাওয়া যাবে মন মতো।
বড় ফাইল ডাউনলোডে সতর্কতা : পিসিতে বা ল্যাপটপে বড় ফাইল ডাউনলোডের সময় ওয়াইফাইয়ের গতি কমে যায়। বড় ফাইল ডাউনলোডের সময় অন্যান্য ডিভাইসগুলো গতি পায় না। তাই যখন ব্যবহারকারীর সংখ্যা কম থাকে, তখন বড় ফাইল ডাউনলোড করা উত্তম।
রাউটারের আসে পাশে কমাতে হবে মানুষের উপস্থিতি: মানুষের শরীর রেডিও তরঙ্গের গতি রোধ করে। রাউটারের আসে পাশে বেশি মানুষ থাকলে রাউটারের গতি বাধাগ্রস্ত হয়। তাই রাউটারকে নির্বিঘ্নে ওয়াইফাই সেবা দেয়ার জন্য রাউটারকে ঘিরে মানুষ না থাকাই উত্তম

সহজে অনলাইনে কাজ পাওয়ার কিছু কৌশল

সহজে অনলাইনে কাজ পাওয়ার কিছু কৌশল। ইন্টারনেটে আউটসোর্সিংয়ের কাজ দেওয়া-নেওয়ার ওয়েবসাইট (অনলাইন মার্কেটপ্লেস)। মুক্ত পেশাজীবীরা (ফ্রিল্যান্সার) এসব সাইট থেকে কাজ নিয়ে থাকেন। কিছু কৌশল জানা থাকলে কাজ পাওয়াটা হয় সহজ।


  • কেউ কেউ আছেন, যাঁরা চার-পাঁচটা কাজের (জব) জন্য আবেদন করেই কাজ পেয়ে যান। আবার কেউ কেউ আছেন, যাঁরা ১০০টা আবেদন করেও পান না। এটা অনেকটা নির্ভর করে আপনি কত কম অর্থে (ডলার) কাজটি করে দেওয়ার জন্য আবেদন করেছেন তার ওপর।
  • যেসব বায়ারের পেমেন্ট মেথড ভেরিফায়েড না, তাদের কাজে আবেদন করবেন না। কারণ, কোনো কনট্রাক্টরকে ভাড়া করতে হলে বায়ারের পেমেন্ট মেথড ভেরিফায়েড হতে হয়।
  • কোনো একটা কাজ দেওয়ার পর যত তাড়াতাড়ি সেটিতে আবেদন করবেন ততই ভালো। তবে আবেদন করার সময় কাভার লেটারটি এমনভাবে লিখবেন, যেন বায়ার বুঝতে পারে আপনি কাজটির বর্ণনা পড়েছেন এবং তা করতে পারবেন।
  • আপনি যত বেশি মার্কেটপ্লেসে থাকবেন, ততই আপনার কাজ পাওয়ার সম্ভাবনা। কারণ, কিছু কিছু কাজ আছে যেগুলো মার্কেটপ্লেসে দেওয়ার সঙ্গে সঙ্গে (এক-দুই ঘণ্টার মধ্যে) সম্পন্ন করে জমা দিতে হয়। যেমন ফেসবুকে বা অন্য কোনো সাইটে ভোট দেওয়া এবং কিছু ভোট সংগ্রহ করে দেওয়া বা হঠাৎ করে কোন ওয়েবসাইটে সমস্যা হয়েছে, তা ঠিক করে দেওয়া ইত্যাদি। কাজেই শুরুতে বেশি সময় অনলাইনে থাকার চেষ্টা করুন, যাতে বায়ার আপনাকে কোনো বার্তা পাঠালে সঙ্গে সঙ্গেই আপনি তার জবাব দিতে পারেন। তাহলে বায়ার বুঝতে পারবে, আপনি কাজের প্রতি আন্তরিক।
  • অনলাইন মার্কেটপ্লেসে দেখবেন, প্রতি মিনিটে নতুন নতুন কাজ দেওয়া হচ্ছে, সেগুলোতে আবেদন করুন। যেসব কাজে কোনো কনট্রাক্টরের ইন্টারভিউ নেওয়া হয়েছে, সেসবে আবেদন না করাই ভালো।
  • যেসব কাজে শর্ত দেওয়া রয়েছে, আর সেগুলো যদি আপনি পূরণ করতে না পারেন, তবে সেসব কাজে আবেদন না করাই ভালো। যেমন Feedback Score: At least 4.00 এবং oDesk Hours: At least 100 hour।
  • যাঁরা ওডেস্কে দু-তিনটা কাজ করেছেন, এখন বেশি ডলার দাম ধরে আবেদন করতে চান, তাঁরা যে কাজের জন্য আবেদন করবেন, তার নিচে দেখুন বায়ারের আগের কাজগুলোর তালিকা দেওয়া আছে। সেখানে যদি দেখেন, বায়ার তার আগের কাজগুলোতে বেশি ডলার দিয়ে অন্য কনট্রাক্টরকে কাজ দিয়েছিল, তবে বেশি ডলার হারে আবেদন করতে পারেন।

Friday, August 12, 2016

বাঁচতে হলে জানতে হবে নিরব ঘাতক ”হেপাটাইটিস-বি” কি?

হেপাটাইটিস বি হেপাটাইটিস বি Hepatitis-B virions. ইলেক্ট্রিক মাইক্রোস্কোপে হেপাটাইটিস বি ভাইরাস শ্রেণীবিভাগ এবং বহিঃস্থ সম্পদ বিশিষ্টতা Infectious disease[*] ওএমআইএম ৬১০৪২৪ ডিজিসেসডিবি ৫৭৬৫ মেডলাইনপ্লাস ০০০২৭৯ ইমেডিসিন med/992 পেশেন্ট ইউকে হেপাটাইটিস বি মেএসএইচ D০০৬৫০৯ (ইংরেজি) হেপাটাইটিস-বি কি? হেপাটাইটিস-বি ভাইরাস জনিত কারনে লিভারে যে প্রদাহ হয় তাকে বি ভাইরাস জনিত হেপাটাইটিস বলে। হেপাটাইটিস-বি ভাইরাসের ব্যপকতা কতটুকু? আমাদের দেশের শতকরা ৪ ভাগ মানুষ হেপাটাইটিস-বি ভাইরাসের বাহক। তাদের বিভিন্ন সময় জটিল লিভারের রোগ হচ্ছে। এ দেশের প্রায় ৩.৫% গর্ভবর্তী মায়েরা হেপাটাইটিস-বি ভাইরাসে আক্রান্ত। এই ভাইরাস তাদের নবজাতকের শরীরে সংক্রামিত হতে পারে। মনে রাখতে হবে যে হেপাটাইটিস-বি ভাইরাস, এইডস ভাইরাসের চেয়ে ১০০% বেসি সংক্রামক। সারা বিশ্বে প্রতি বছর এইডস (AIDS) রোগে যে পরিমাণ মানুষ মারা যায় তার চেয়ে বেসি লোক মারা যায় হেপাটাইটিস-বি (HBV) ভাইরাস সংক্রামনে। কি ভাবে এই রোগের বিস্তার ঘটে ? রোগাক্রান্ত মা এর কাছ থেকে শিশুর। জন্মের পরে ভাইরসে আক্রান্ত মায়ের স্তন পানের মাধ্যমে। নিরীক্ষাবিহীন রক্ত গ্রহণ। ইনজেকশনের মাধ্যমে নেশার দ্রব গ্রহণ করলে। আরক্ষিত যৌন ক্রিয়ার মাধ্যমে। অন্য জনের ব্যক্তিগত জিনিস ব্যবহার করলে, যেমন - ব্রাশ, রেজার। আক্রান্ত ব্যক্তিকে চুম্বনের মাধ্যমে। বিভিন্ন রকমের চিকিৎসার দূষিত যন্ত্রপাতির ব্যবহারের মাধ্যমে। হেপাটাইটিস- বি কি কি ধরনের হয় ? স্বল্পমেয়াদী হেপাটাইটিসঃ- এই রোগ সাধারণত কয়েক সপ্তাহ আথবা কয়েক মাসের মধ্যে ভাল হয়ে যায়। দীর্ঘমেয়াদী হেপাটাইটিসঃ- এই ধরনের হেপাটাইটিস সাধারণত ৬ মাস থেকে আজীবন স্থায়ী হয়। দীর্ঘমেয়াদী হেপাটাইটিস লিভার সিরোসিস ও ক্যান্সার এর অন্যতম প্রধান কারন। হেপাটাইটিস- বি এর উপসর্গ সমূহঃ আক্রান্ত রোগীর কোন উপসর্গ নাও থাকতে পারে। অনেক ক্ষেত্রে জ্বর, ক্লান্তিবোধ, শরীর টনটন করা, ব্যাথা, বমি ভাব এবং ক্ষুধামন্দা হতে পারে। কিভাবে এই রোগ প্রতিরোধ করা যায়ঃ ১/ ব্যক্তিগত পদক্ষেপঃ- অন্যের ব্যক্তিগত দ্রবাদি ব্যবহার না করা। একবার ব্যবহার্য সিরিঞ্জ ও সূচ আবার ব্যবহার না করা। নিরাপদ রক্তসঞ্চালন। নিরাপদ যৌন চর্চা। ২/ টিকা গ্রহণের মাধ্যমেঃ- নির্দিস্ট নিয়মে টিকা গ্রহণের মাধ্যমে হেপাটাইটিস -বি প্রতিরোধ করা সম্ভব। মনে রাখবেন টিকা গ্রহণের আগে অবশ্যই রক্তে হেপাটাইটিস -বি আছে কিনা পরীক্ষা করে নেয়া উচিৎ। যদি হেপাটাইটিস -বি থাকে তবে টিকা নেয়া যাবেনা। টিকা নেয়ার নিয়ম ০, ১, ২ ও ১২। পরীক্ষা সহ টিকা নিতে ২০০০ হাজার থেকে ৩০০০ হাজার টাকা লাগতে পারে। হেপাটাইটিস- বি (HBsAg Positive) পজেটিভ রোগীদের করনীয়ঃ হেপাটাইটিস- বি পজেটিভ রোগীদের ঘাবড়াবার কিছু নেই। তবে জেনে নিতে হবে যে হেপাটাইটিস- বি ভাইরাসের কারনে লিভারের কোন ক্ষতি হয়েছে কিনা অথবা সম্ভাবনা আছে কি না। এর জন্য কিছু পরীক্ষা করে নিতে হবে যেমনঃ- HBsAg, HBeAg, AST(SGOT), ALT(SGPT), HBV-DNA, Ultrasound এবং Endoscopy of upper GIT। এই সমস্ত পরীক্ষা করতে ৬০০০ হাজার থেকে ৮০০০ হাজার টাকা লাগতে পারে। এই সমস্ত পরীক্ষার ফলাফল ও রোগীর শারীরিক উপসর্গ বিবেচনা করে সঠিক চিকিৎসা নির্ধারন করতে হয়। অনেক সময় তাৎক্ষনিক চিকিৎসা আরম্ভ করতে হয়। অনেকে মনে করে যে হেপাটাইটিস- বি পজেটিভ রোগীদের আর নেগেটিভ হওয়ার সম্ভাবনা নেই। কিন্তু এটা ভুল। নিয়মিত চিকিৎসার মাধ্যমে অনেক সময় নেগেটিভ করা সম্ভব হয়। তবে চিকিৎসার খরচ একটু বেসি। হেপাটাইটিস- বি জনিত লিভার সিরোসিস এর শেষ চিকিৎসা কি? Liver Transplantation লিভার সিরোসিসে আক্রান্ত রোগীর জীবন রক্ষাকারী পদক্ষেপ হিসাবে বিবেচনা করা হয়। অপারেশন করে কোন ব্যক্তির রোগাক্রান্ত লিভার অপসারণ করে সেই স্থানে দাতা ব্যক্তির সম্পুর্ন বা আংশিক সুস্থ লিভার প্রতিস্থাপন করা কে Liver Transplantation বলে। বর্তমানে বাংলাদেশে Liver Transplantation সম্ভব। এতে বাংলাদেশে প্রায় ৩০ লাখ টাকা খরচ হয়।

Monday, April 18, 2016

How To Earn Money Online


আমরা সবাই কমবেশি অনলাইন আয় সম্পর্কে জানি। অনেকে আবার অনলাইনে কাজ করতে ইচ্ছুক। কিন্তু কিভাবে করবেন বুঝে পাচ্ছেন না।
কিভাবে কাজ করা যায় তা হয়তো অনেকেই জানি। আসলে কিভাবে কাজ করলে টাকা পাওয়া যায় তা হয়তো আমরা অনেকেই জানি না।
আপনারা যারা কাজ করতে চাচ্ছেন তারা হয়তো ভাবছেন খুবই সহজে অনলাইন থেকে আয় করা যায়। কিন্তু না সফলাতা অর্জনের জন্য যে কোন ক্ষেত্রে অনেক পরিশ্রমের প্রয়োজন। কঠোর পরিশ্রম ছাড়া অনলাইনে আয় করা যায় না। তার জন্য যেমন থাকতে হবে ধৈর্য। তেমন থাকতে হবে কাজ করার মানষিকতা। আপনি যদি অনলাইন থেকে ইনকাম করতে চান তাহলে আজ কাজ করার সাথে সাথেই কেউ আপনার পকেটে টাকা দিয়ে যাবে না। আর যদি টাকা পেতেই হয় তাহলে আপনাকে যথেষ্ট কষ্ট করে টাকা উপার্জন করতে হবে।
যাই হোক আমার মূল কথা হচ্ছে। যারা বিগেনার অনলাইন থেকে আয় করতে চান। তাদের জন্য আমি একটি বই নিয়ে হাজির হয়েছি। যে বইয়ের মাধ্যমে আপনারা কিভাবে কাজ করতে হয়। কিভাবে কাজ করলে টাকা পাওয়া যায়। করা সঠিক ভাবে টাকা প্রদান করে। কিভাবে টাকা উত্তোলন করা যায়। সব বিষয় নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা বইটিতে পাবেন।
বইটি ডাউনলোড করতে নিচের ডাউনলোড বাটনে ক্লিক করুন।

http://techlivebd.blogspot.com/