Online Earn, 2017 ~ Tech Live BD

Wednesday, May 31, 2017

খুব সহজেই খুলে নিন একটি ইউটিউব চ্যানেল। প্রতি মাসে ইনকাম করুন ১-১০০০ ডলার !

বন্ধুরা কেমন আছেন সবাই ? আশা করি সবাই ভাল আছেন ! টেকটিউনস এর সাথে যারা সব সময় আছেন, আমার 

পক্ষ থেকে তাদের শুভেচ্ছা ও আন্তরিক ভালোবাসা রইলো।

আজকে আমি আপনাদের সাথে একটি টিউন শেয়ার করবো কিভাবে একটি ইউটিউব চ্যানেল খুলবেন ? এবং ইউটিউব থেকে প্রতি
মাসে  ১-১০০০ডলার চেয়ে বেশী ইনকাম করবেন। আমরা অনেকেই জানিনা কি করে একটি ইউটিউব চ্যানেল খুলতে হয়,তাই
আমি এই টিউন টি করেছি শুধু মাত্র নতুনদের জন্য । তাহলে দেখা যাক কি করে একটি ইউটিউব চ্যানেল খুলবেন...

যদি আমি ইস্কেনসর্ট দিয়ে আপনাদের দেখাতে যাই আমার অনেক কষ্ট হবে তাই একটু কষ্ট করে হলেও ভিডিওটি দেখবেন।
দয়া করে এই ৮মিনিট ১৩সেকেন্ডয়ের ভিডিওটি দেখবেন আশা করি আপনিও একটি পূর্নাঙ্গ ইউটিউব চ্যানেল খুলতে পারবেন।
অবশ্যই আমার টিউন টি ভালো  হলো  কিনা আমাকে টিউমেন্ট করে  জানাবেন ধন্যবাদ।

আমি আপনাদের জন্য আরো ভালো কিছু টিউন নিয়ে আসবো আজ এখানেই শেষ করলাম আল্লাহ্ হাফেজ।

Tuesday, April 18, 2017

আউটসোর্সিং এর যেকোনো কাজ ফ্রিতে শিখতে এবং অনলাইন আরনিং সম্পর্কে A to Z



আমি আজকে ফ্রিল্যান্সিং এর নাড়ি থেকে নক্ষত্র সবই আলোচনা করবো। ফ্রিল্যান্সিং এ আমরা বাংলাদেশ থেকে কি কি কাজ করলে ভালো হয় এবং কোন কোন কাজ করলে অনেক বেশি ইনকাম করা যাবে, কার জন্য কোন কাজ করলে ভালো হবে সেটা নিয়ে আমি বিস্তারিত আলোচনা করবো। আপনি যদি টিউনটি সম্পূর্ণ পড়েন তাহলে হতে পারে আপনার জন্য সঠিক কাজটির দিক নির্দেশনা এখানে পেয়ে যেতে পারেন।
অনলাইনে বাংলাদেশ থেকে কোন কোন কাজ করলে আপনি একটি ভালো ক্যারিয়ার গড়তে পারবেন এবং অনেক ভালো ইনকাম ও করতে পারবেন তার একটা লিস্ট আমি নিচে দিচ্ছিঃ
  • ১। ওয়েব ডিজাইন & ডেভলপিং
  • ২। গ্রাফিক্স ডিজাইন
  • ৩। ইউটিউব
  • ৪। অনলাইন মার্কেটিং
  • ৫। ব্লগিং
যদিও অনলাইনে প্রায় ৫০০ এর বেশি টাইপের কাজ আছে কিন্তু আমি সবসময় সবাইকে এই ৫ টাইপের কাজ করার জন্য সাজেস্ট করি। কারণ অন্য কাজ গুলা করা মানে টাইম নষ্ট। সাধারণত সবাইকে বলতে শোনা যায় যে, “কোন কাজ টি করলে আমার জন্য ভালো হবে, কিভাবে কোথা থেকে শিখবো, কোথা থেকে কাজ পাবো,” এই টাইপের অনেক প্রশ্ন সব সময় শুনতে হয়। আজ আমি এই টিউনে সব প্রশ্নের উত্তর দেয়ার চেষ্টা করবো। ধারাবাহিক ভাবে প্রতিটি কাজ নিয়ে নিচে আলোচনা করলামঃ

১। ওয়েব ডিজাইন & ডেভলপিংঃ

ফ্রিল্যান্সিং এ ওয়েব ডিজাইন টার স্থান টা সবার উপরেই রাখতে হবে। কারণ প্রথম থেকে এখন পর্যন্ত এটার চাহিদা অনেক বেশি। কাজ ভালো পারলে অনেক টাকা ইনকাম করা যায়। অনেক ডেভেলপার আছে যারা প্রতি সপ্তাহে ১/২ টি কাজ করে ৫০০-৭০০ ডলারের বেশি ইনকাম করে। আর একটা বড় সুবিধা হল ওয়েব ডেভেলপার রা ফ্রিল্যান্সিং না করেও যেকোনো আইটি ফার্ম এ কোনো সার্টিফিকেট ছাড়ায় ৪০-৫০ হাজার টাকা বেতনের জব করতে পারে। আপনার কাজ হলো শুধু কাজ টি ভালো ভাবে শেখা।

শিখবেন কোথা থেকেঃ

  • udemy (free course)
  • Learncode.academy (YouTube channel)
  • Stackoverflow (ask here any question)

কাজ পাবেন কোথায়ঃ

  • upwork
  • freelancer
  • fiverr
  • any IT firm in Bangladesh

২। গ্রাফিক্স ডিজাইনঃ

এবার আসি গ্রাফিক্স ডিজাইন নিয়ে। এটা একটি ক্রিয়েটিভ কাজ। সবাই করতে পারেনা। তবে যারা করতে পারে তারা প্রতিমাসে হিউজ ইনকাম করে। যদিও গ্রাফিক্স ডিজাইনের কোর্স গুলার রেট টা অনেক বেশি, তবে সমস্যা নেই। আমি নিচে কিছু ফ্রি রিসোর্স দিচ্ছি। সেখান থেকে ফ্রি শিখতে পারবেন। বর্তমানে গ্রাফিক্স ডিজাইন এর চাহিদা টা ওয়েব ডিজাইনের থেকেও বেশি। অনেক টাইপের গ্রাফিক্স এর কাজ আছে। যেমন, ব্যানার ডিজাইন, ৩ডি, গেম, লোগো ডিজাইন, এরকম হাজারও গ্রাফিক্স ডিজাইন এর কাজ আছে যেগুলার ভ্যালু অনেক বেশি। গ্রাফিক্স ডিজাইন এর বাজার সম্পরকে আমার ধারনা একটু কম। কিন্তু যত টুকু জানি সেটা নিচে দিয়ে দিলাম।

শিখবেন কোথা থেকেঃ

  • Alison (free course)
  • GFX (Youtube channel)
  • Atique Ullah (Bangla youtube channel)

কাজ পাবেন কোথায়ঃ

  • upwork
  • freelancer
  • fiverr
  • Graphicriver
  • 99designs
  • DesignCrowd
  • Designhill

৩। ইউটিউব:

ইউটিউব নিয়ে আমার মনে হয় নতুন করে কিছু বলার নেই। সবাই এটা নিয়ে কম বেশি জানে। আপনাকে শুধু জানতে হবে যে, কিভাবে খুব ভালো মানের ভিডিও ক্রিয়েট করতে হবে এবং ভিডিও র ভিউ কিভাবে বাড়াতে হবে। টুকটাক ভিডিও এডিটিং জানলে এবং টুকটাক সোশ্যাল মার্কেটিং জানলে ইউটিউবে খুব সহজেই প্রচুর ইনকাম করা যায়। বলা যায়, অনলাইনে কম পরিশ্রমে আনলিমিটেড ইনকাম করা যায় একমাত্র ইউটিউব থেকে। ইউটিউব সম্পর্কে টুকিটাকি সব কিছু জানতে হিন্দি ইউটিউব চ্যানেলঃ My Smart Support ফলো করতে পারেন। আমি মুলত এই চ্যানেল থেকে অনেক কিছুই শিখেছি। এবং যারা কম সময় খরচ করে অনেক বেশি ইনকাম করতে চান তাদেরকে আমি সব সময় ইউটিউবে কাজ করতে সাজেস্ট করে থাকি।

৪। অনলাইন মার্কেটিংঃ

অনলাইন মার্কেটিং এর সংজ্ঞা টা অনেক বড়। আসলে অনলাইন আরনিং এর প্রায় সব কাজই অনলাইন মার্কেটিং এর সাথে রিলেটেড। তবে সাধারণত অনলাইন মার্কেটিং বলতে আমরা যে বিষয় গুলা জানি তা হলোঃ অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং, সিপিএ মার্কেটিং, সোশ্যাল মার্কেটিং সহ আরো অনেক টাইপের মার্কেটিং। অনলাইন মার্কেটিং ২ ভাবে করা যায়ঃ ফ্রি মেথড এবং পেইড মেথড। যাদের অনেক টাকা আছে এবং অনলাইনে বিজনেস করতে চান তারা পেইড মেথডে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করতে পারেন। অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং পেইড মেথডে করলে কোনও কিছু শেখার দরকার হয়না এবং প্রচুর লাভ আসে। কিন্তু ফ্রি মেথডে কাজ করলে একটু বেশি পরিশ্রম করতে হয় এবং অনেক কিছু শিখতে হয়। যারা ফ্রি মেথডে কাজ করতে চান তাদের জন্য সব থেকে ভাল রিসোর্স হলঃ Web Trainings Academy (Youtube channel)।

৫। ব্লগিংঃ

ব্লগিং টা খুবই সাধারন একটা ব্যাপার। প্রথমে একটা ডোমেইন কিনতে হবে, এরপর সাইটে ইউনিক লেখালেখি করতে হবে, অ্যাড প্রোগ্রাম থেকে অ্যাড লিঙ্ক নিয়ে এসে সাইটে বসাতে হবে, তারপর নিজের সাইট টাকে মার্কেটিং করতে হবে। সাইটে যত ভিজিটর আসবে অ্যাড প্রোগ্রাম থেকে তত ইনকাম আসবে। ব্লগিং করার প্রসেস টা সহজ কিন্তু কাজ করা কঠিন। এখানে কোনও টেকনিক্যাল ব্যাপার নেই কিন্তু অনেক পরিশ্রম করতে হয়। ইউনিক আর্টিকেল লেখা টা যেমন কঠিন তেমন সাইটে প্রতিদিন ভিজিটর আনাটা আরো কঠিন কাজ। এই দুইটা কাজ যদি আপনি করতে পারেন তাহলে প্রতিমাসে প্রচুর ইনকাম করতে পারবেন।

Saturday, April 15, 2017

আসুন, মাত্র ২ থেকে ৬ ঘণ্টায় নেই অ্যাডসেন্স

http://techearnbd.blogspot.com/

বাংলাদেশে আবার ব্যাংক এর মাধ্যমে টাকা দেওয়া শুরু করবে!!! সত্যি নাকি? কেউ কি কিছু জানেন?

আমার এই অ্যাডসেন্স পাওয়ার বেবস্থা অনেকেই হয়ত জানেন!! আবার অনেকে জানেন না।আপনারা অনেকেই আবার ১০০০/২০০০ টাকা দিয়ে অ্যাডসেন্স কেনেন।  যারা জানেন না, তাদের জন্য আমার এই পোস্ট।

যা যা লাগবেঃ

  1. একটা জি-মেইল আকাউণ্ট।

  2. বাংলাদেশি মোবাইল নাম্বার(গুগল ভেফিফিকেসন এর জন্য)

  3. প্রথমে  ইউটিউবে একটি চ্যানেল খুলুন।

  4. আপনার লোকেশন ইউনাইটেড স্টেট দিন।

  5. আপনার অ্যাকাউন্ট ভিডিও মোনাটাইজেশন করুন।

  6. যে কোন একটি ইউনিক ভিডিও আপলোড করুন।আপনার নিজের ভিডিও।

  7. মোনাটাইজেশন ট্যাবে যেয়ে অ্যাডসেন্সের পাবার জন্য আবেদন করুন।

  8. অ্যাডসেন্সে আপনার মূল ঠিকানা (বাসা নাম্বার, রাস্তা, থানা, সহর) সঠিক ভাবে দিন এবং অবশ্যই আপনার দেশ সঠিকভাবে দিন।

  9. একটা জিনিস অবশ্যই লক্ষ্য রাখবেন আপনার এই জিমেইল অ্যাকাউন্টটি যেন এর আগে অ্যাডসেন্সের জন্য ডিসঅ্যাপ্রুভ না হয়ে থাকে।( এ জন্য নতুন জি- মেইল ব্যবহার করুন)।

  10. এইখানে অ্যাডসেন্স আপ্রুভ হলে আপনি টা আপনার ব্লগ/সাইট এ ব্যবহার করতে পারবেন।

  • এবার ২ ঘন্টা অপেক্ষা করুন। ২ ঘন্টা পর আপনার ইনবক্স চেক করে দেখুন। কি মেইল এসেছে? কি অ্যাপ্রুভড? যদি অ্যাপ্রুভড হয় তবে কি করবেন? মিষ্টি খাওয়াবেন? সেটা যেহেতু খেতে পারছি না তাই আপাতত কমেন্ট করে জানালেই খুশি হবো।